হাসপাতাল সূত্রে খবর,উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে ও হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিল উপেন বর্মন ও নিখিল রায় নামে দু’জন বিচারাধীন বন্দি। মঙ্গলবার সকালে দু’জনের মধ্যে বচসা শুরু হয়। অভিযোগ, বচসার মধ্যেই স্যালাইন স্ট্যান্ড দিয়ে উপেনের মাথায় সজোরে আঘাত করে নিখিল। ঘটনাস্থলেই মারা যায় উপেন।
হাসপাতালে চিকিত্সাধীন দুই বন্দি কীভাবে মারামারিতে জড়িয়ে পড়ল? কীভাবে একজন অন্যজনকে খুন করল? কোথায় ছিলেন নিরপত্তারক্ষীরা?
প্রশ্ন উঠছে। যদিও এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা।
পুলিশ সূত্রে খবর, গত ফ্রেব্রুয়ারিতে আলাদা রাজ্যের দাবিতে গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের রেল অবরোধের সময় গ্রেফতার হয় উপেন বর্মণ। হাত ভেঙে যাওয়ায়, ৮ মে তাকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্যদিকে, প্রায় দু’মাস ধরে হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিল খুনের মামলায় অভিযুক্ত নিখিল রায়। কিন্তু উপেনকে কেন খুন করল নিখিল? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।