শুভেন্দুর তৃণমূল ছেড়ে শিবির বদলের সম্ভাবনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে আলোচনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। নানা দলীয় কর্মসূচি থেকে তাঁর দূরে থাকা ঘিরে তাঁকে নিয়ে জল্পনা, গুঞ্জন তীব্র হতে থাকে। সম্প্রতি তিনি প্রথমে হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্সের চেয়ারম্যান পদ ছাড়েন, হলদিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি নেন। তারপর ইস্তফা দেন পরিবহণ ও সেচমন্ত্রী হিসেবেও। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য সফরের মধ্যেই তাঁর সভায় আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপিতে যোগ দেন শিশির অধিকারীর ছেলে। সভায় শাহের পা ছুঁতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপিতে যোগদানের সামান্য আগে তৃণমূল কর্মীদের উদ্দেশে খোলা চিঠিতে শুভেন্দু দাবি করেন, ১০ বছর কেটে গেছে। কিন্তু, এক দশক আগেও আমাদের ভাই-বোনেরা যে সমস্যার সম্মুখীন হতেন, আজও তাঁদের সেই সমস্যারই মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এক সময় যে দলের জন্য আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছি, সেই তৃণমূলের গভীরে আজ পচন ধরেছে। পাশাপাশি প্রকাশ্য সভায় নাম না করে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করে বলেন, আমার জন্মদাত্রী মা গায়ত্রী অধিকারী। অন্য কেউ নয়। মা বলতে হলে ভারতমাতাকে বলব, অন্য কাউকে নয়! এভাবেই মত ও পথ বদলে বিজেপিতে যাত্রা শুরু করেন একদা মমতার সৈনিক শুভেন্দু।
বিজেপিতে যোগদানের পর জুট কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান পদ শুভেন্দুকে?
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
31 Dec 2020 09:26 PM (IST)
শুভেন্দুকে তৃণমূল থেকে ভাঙিয়ে এনে নিজেদের দলে সামিল করে ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বড় ধাক্কা দেওয়া যাবে বলে দাবি করছে বিজেপি। শুভেন্দু নিজেও খড়দার জনসভায় দাবি করেছেন, এবার ২০০ আসন পার করবে গেরুয়া দল। পালাবদল হবে রাজ্যে।
NEXT
PREV
কলকাতা: জুট কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে শুভেন্দু অধিকারীকে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রক শুভেন্দুর সিভি চেয়ে পাঠিয়েছে। জুট কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কাম ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদটি ভেঙে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করে সেই পদে শুভেন্দুকে বসানো হতে পারে বলে সূত্রের খবর। তবে চেয়ারম্যান পদটি কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট মন্ত্রীর পদমর্যাদার সমান নাকি প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদার সমান রাখা হবে, সেব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি বলে জানা গিয়েছে। শিবির বদলে শুভেন্দু তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যাওয়ার পর থেকেই যে গুরুত্ব পেতে চলেছেন, এই ভাবনাচিন্তা তারই প্রতিফলন হতে পারে বলে মনে করছে পর্যবেক্ষক মহল। শুভেন্দুকে তৃণমূল থেকে ভাঙিয়ে এনে নিজেদের দলে সামিল করে ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বড় ধাক্কা দেওয়া যাবে বলে দাবি করছে বিজেপি। শুভেন্দু নিজেও খড়দার জনসভায় দাবি করেছেন, এবার ২০০ আসন পার করবে গেরুয়া দল। পালাবদল হবে রাজ্যে।
শুভেন্দুর তৃণমূল ছেড়ে শিবির বদলের সম্ভাবনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে আলোচনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। নানা দলীয় কর্মসূচি থেকে তাঁর দূরে থাকা ঘিরে তাঁকে নিয়ে জল্পনা, গুঞ্জন তীব্র হতে থাকে। সম্প্রতি তিনি প্রথমে হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্সের চেয়ারম্যান পদ ছাড়েন, হলদিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি নেন। তারপর ইস্তফা দেন পরিবহণ ও সেচমন্ত্রী হিসেবেও। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য সফরের মধ্যেই তাঁর সভায় আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপিতে যোগ দেন শিশির অধিকারীর ছেলে। সভায় শাহের পা ছুঁতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপিতে যোগদানের সামান্য আগে তৃণমূল কর্মীদের উদ্দেশে খোলা চিঠিতে শুভেন্দু দাবি করেন, ১০ বছর কেটে গেছে। কিন্তু, এক দশক আগেও আমাদের ভাই-বোনেরা যে সমস্যার সম্মুখীন হতেন, আজও তাঁদের সেই সমস্যারই মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এক সময় যে দলের জন্য আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছি, সেই তৃণমূলের গভীরে আজ পচন ধরেছে। পাশাপাশি প্রকাশ্য সভায় নাম না করে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করে বলেন, আমার জন্মদাত্রী মা গায়ত্রী অধিকারী। অন্য কেউ নয়। মা বলতে হলে ভারতমাতাকে বলব, অন্য কাউকে নয়! এভাবেই মত ও পথ বদলে বিজেপিতে যাত্রা শুরু করেন একদা মমতার সৈনিক শুভেন্দু।
শুভেন্দুর তৃণমূল ছেড়ে শিবির বদলের সম্ভাবনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে আলোচনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। নানা দলীয় কর্মসূচি থেকে তাঁর দূরে থাকা ঘিরে তাঁকে নিয়ে জল্পনা, গুঞ্জন তীব্র হতে থাকে। সম্প্রতি তিনি প্রথমে হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্সের চেয়ারম্যান পদ ছাড়েন, হলদিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি নেন। তারপর ইস্তফা দেন পরিবহণ ও সেচমন্ত্রী হিসেবেও। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য সফরের মধ্যেই তাঁর সভায় আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপিতে যোগ দেন শিশির অধিকারীর ছেলে। সভায় শাহের পা ছুঁতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপিতে যোগদানের সামান্য আগে তৃণমূল কর্মীদের উদ্দেশে খোলা চিঠিতে শুভেন্দু দাবি করেন, ১০ বছর কেটে গেছে। কিন্তু, এক দশক আগেও আমাদের ভাই-বোনেরা যে সমস্যার সম্মুখীন হতেন, আজও তাঁদের সেই সমস্যারই মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এক সময় যে দলের জন্য আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছি, সেই তৃণমূলের গভীরে আজ পচন ধরেছে। পাশাপাশি প্রকাশ্য সভায় নাম না করে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করে বলেন, আমার জন্মদাত্রী মা গায়ত্রী অধিকারী। অন্য কেউ নয়। মা বলতে হলে ভারতমাতাকে বলব, অন্য কাউকে নয়! এভাবেই মত ও পথ বদলে বিজেপিতে যাত্রা শুরু করেন একদা মমতার সৈনিক শুভেন্দু।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -