হাথরস নিয়ে তুঙ্গে উঠেছে রাজনীতির দড়ি টানাটানি। গতকাল রাহুল গাঁধী ও প্রিয়ঙ্কা গাঁধী ভঢরা হাথরস ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিতে পড়ে যান রাহুল। পুলিশ তাঁদের জিপে তুলে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ধরে চলে য়ায়। আজ আবার তৃণমূল সাংসদদের একটি দল মৃতার গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে শুরু হয় ঠেলাঠেলি। মাটিতে পড়ে যান ডেরেক ও ব্রায়েন, তবে তখনই তাঁকে টেনে তোলা হয়।
হাথরস কাণ্ডে মৃতার বাবা অভিযোগ করেছেন, সরকারি আধিকারিকরা চাপ দিচ্ছেন তাঁর ওপর। তিনি ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি করেছেন। পরিবারের অভিযোগ, জেলা প্রশাসন তাঁদের ওপর বয়ান বদলানোর চাপ দিচ্ছে।
২ দিন ধরে সংবাদ মাধ্যমকে হাথরসে মৃতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে বাধা দিচ্ছে উত্তর প্রদেশ পুলিশ। আজও তারা ওই পরিবারের বাড়ি থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে আটকে দিয়েছে এবিপি আনন্দের সাংবাদিকদের।