Kolkata: সাইকেল রাখাকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ দমদমে ধুন্ধুমার, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীরা
Kolkata News: নাগেরবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের। মিথ্যা অভিযোগ, তৃণমূলকর্মীকে মারধর করেছে প্রোমোটারের ছেলে, পাল্টা দাবি তৃণমূল কাউন্সিলর তন্দ্রা সরকারের।

দমদম: সাইকেল রাখাকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ দমদমে ধুন্ধুমার। দক্ষিম দমদম পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে বচসা, হাতাহাতি। প্রোমোটার তাপস রায় ও তাঁর ছেলে শঙ্কর রায়কে মারধরের অভিযোগ। প্রোমোটারের অফিস ভাঙচুর, বাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ। তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ। নাগেরবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের। মিথ্যা অভিযোগ, তৃণমূলকর্মীকে মারধর করেছে প্রোমোটারের ছেলে, পাল্টা দাবি তৃণমূল কাউন্সিলর তন্দ্রা সরকারের।
সেই প্রোমোটার জানিয়েছেন, ''আমি অফিস থেকে বেরিয়ে সবাইকে ঠেকানোর চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু ওদের লোক এসে আমার অফিস ভাঙচুর করল। আমার বাড়িতও আক্রমণ করেছিল।'' সূত্রের খবর, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব সিঁথি রোডে রবিবার দুপুর ১২ টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় কাউন্সিলর তন্দ্রা রায়ের অনুগামীদের সঙ্গে বচসা হয় সেই আক্রান্ত প্রোমোটারের। পরবর্তীকালে আরও কিছু ছেলে এসে প্রোমোটারের অফিস ভাঙচুর করা হয়।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পাল্টা অভিযোগ জানিয়েছেন, ''তৃণমূলের একজন বর্ষীয়াণ ব্যক্তি ব্লাড টেস্ট করিয়ে ফিরছিলেন। তিনি তাঁর সাইকেলটি রেখে শুধুমাত্র দাঁড়িয়ে ফোন করছিলেন। কিন্তু সেই সময় প্রোমোটার তাপস রায়ের ছেলে হঠাৎ সেই ব্যক্তিকে আক্রমণ করে। তাঁর বুকে ঘুষি মারা হয়। প্রোমোটারের গায়ে হাত তোলা হয়নি, পুরোটাই সাজানো মিথ্যে কথা।''
বর্ধমান স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে আহত ৭
২০২০ সালে ভেঙে পড়েছিলেন স্টেশনের একাংশ। আর এবার বর্ধমান স্টেশনে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটল। বর্ধমান স্টেশনের ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে নামা-ওঠার সিঁড়িতে হুড়োহুড়ি। ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আসে হলদিবাড়ি এক্সপ্রেস। কর্ড লাইনে ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আসে হাওড়া-বর্ধমান যাওয়ার ট্রেন। আচমকা হাওড়া-বর্ধমান যাওয়ার ট্রেনটিকে মেন লাইনে করে দেওয়ায় বিপত্তি দেখা দেয়। ফুট ওভারব্রিজে দিয়ে নামা-ওঠার সময় পদপিষ্ট হতে হয় বহু যাত্রীকে। আহতদের মধ্যে ৩ জন মহিলা ও ৩ জন পুরুষ। জি আর পি ও স্টেশন পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আহতদের আপাতত বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের চিকিৎসা চলছে সেখানে। রবিবার সন্ধেয় বর্ধমান স্টেশনের ৪, ৬, ৭ নম্বর প্ল্য়াটফর্মে তিনটি ট্রেন দাঁড়িয়ে ছিল। সিঁড়ি দিয়ে যাত্রীরা দ্রুত সেই ট্রেন ধরার জন্য় নামতে থাকেন। কিন্তু সিঁড়িটির প্রস্থ ছোট হওয়ায় ভিড় বাড়তে থাকে, যা সামাল দেওয়া চাপের হয়ে দাঁড়ায়। তাড়াহুড়োয় উল্টে পড়ে যান অনেকে। রেলের উদ্ধারকারী দল ও জি আর পি দৌড়ে এসে পরিস্থিতি সামাল দেন।






















