আগামী ১৮ অক্টোবর থেকে নয়া নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। এই তালিকায় আগের মতোই সোমালিয়া, ইয়েমেন, সিরিয়া,লিবিয়া ও ইরানের নাগরিকরা থাকছেনই। সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে উত্তর কোরিয়া, চাদ ও ভেনেজুয়েলার মতো দেশগুলি।
প্রেসিডেন্ট পদে কার্যভার গ্রহণের দিনই অভিবাসন সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন। প্রথমে ওই তালিকায় সুদানের নাম থাকলেও পরে নয়া তালিকায় ওই দেশের নাম বাদ পড়েছে। ইরাকি নারগিকদের জন্য অতিরিক্ত পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে। তবে ইরাকি নারগিকদের ওপর সরাসরি নিষেধাজ্ঞা চাপানো হচ্ছে না।
ট্রাম্প বলেছেন, হোমল্যান্ড সিকিওরিটির বিস্তারিত পর্যালোচনার পর আমেরিকার নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এ দেশে প্রবেশের ক্ষেত্রে ন্যুনতম সুরক্ষার ভিত্তি হিসেবে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আগেকার জমানার ভ্রান্ত নীতি দেশে অপ্রত্যাশিত বিপদের তৈরি করেছে। সেই নীতি আর চালু রাখতে দেওয়া যায় না বলেও ট্রাম্প মন্তব্য করেছেন।
হোয়াইট হাউস বলেছে, মার্কিন সরকারের সঙ্গে কোনও ধরনের সহযোগিতাই করছে না উত্তর কোরিয়া সরকার। তাই তাদের নাগরিকদের আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল।
উল্লেখ্য, পিয়ং ইয়াং এর পরমাণু অস্ত্র ও ক্ষেপনাস্ত্র পরীক্ষা নিয়ে কোরিয়া উপদ্বীপে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। আমেরিকার সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে উত্তর কোরিয়া।