Provident Fund: পিএফের টাকা তোলার সময় এই ৫ ভুল করছেন না তো ? খারিজ হতে পারে আবেদন

EPF Withdrawal: প্রভিডেন্ট ফান্ড এক ধরনের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প বা সেভিংস স্কিম যা চাকরিজীবীদের অবসরের পর আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। ঘরে বসে খুব সহজেই পিএফ থেকে টাকা তোলা যায়।

প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা তুলতে সমস্যা হবে এই ৫ ভুলে

1/9
ভারতের সকল চাকরিজীবীর বেতনের ১২ শতাংশ কেটে জমা হয় প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে। একই পরিমাণ টাকা জমা করে সেই চাকরিজীবীর সংস্থাও।
2/9
প্রভিডেন্ট ফান্ড এক ধরনের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প বা সেভিংস স্কিম যা চাকরিজীবীদের অবসরের পর আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে।
3/9
এতে জমা করা টাকার উপর সুদ দেয় কেন্দ্র সরকার এবং আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এই ফান্ড থেকে টাকা তুলতেও পারবেন আপনি।
4/9
ঘরে বসে খুব সহজেই পিএফ থেকে টাকা তোলা যায়। এর জন্য আবেদন করতে হবে ইপিএফওর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে।
5/9
আর টাকা তোলার আবেদনের ৭-১০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এই টাকা জমা হয়ে যায়। কিন্তু কিছু ভুলের কারণে এই আবেদন বাতিল হতে পারে।
6/9
কারও পিএফের কেওয়াইসি সম্পূর্ণ না হয়ে থাকলে টাকা তুলতে সমস্যা হবে। এর জন্য ওয়েবসাইটে লগ ইন করে কেওয়াইসি করিয়ে নিতে হবে।
7/9
সংস্থার রেকর্ডে উল্লিখিত আপনার জন্মতারিখের সঙ্গে পিএফের তথ্যে অমিল থাকলেও আবেদন খারিজ হতে পারে।
8/9
এছাড়া যদি আপনি ভুল ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য বসিয়ে থাকেন তাহলেও আপনার টাকা তোলার আবেদন খারিজ হতে পারে।
9/9
আপনি যদি ১০ বছর বা তার বেশি সময় ধরে প্রভিডেন্ট ফান্ডে টাকা জমাতে থাকেন, তাহলে আপনি অবসরের পর মাসিক পেনশন পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।
Sponsored Links by Taboola