ভালভ-যুক্ত এন-৯৫ মাস্কে বিপদ? তাহলে উপায়?
এক বারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appসার্জিক্যাল মাস্কের কার্যকারিতা ৯৫ শতাংশের বেশি ।
এফএফপি-৩ মাস্কের কার্যকারিতা এ সবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৯৯ শতাংশ।
অন্য দিকে, প্রায় আশি শতাংশ ভাইরাস প্রতিরোধ করতে পারে এফএফপি-১ মাস্ক।
এফএফপি-২ মাস্কের কার্যকারিতা প্রায় ৯৪ শতাংশ।
এন ৯৫ মাস্ক পুনরায় ব্যবহার করতে হলে, সরাসরি সূর্যের তাপ ও অতিবেগুনি রশ্মি থেকে দূরে সরিয়ে, শুকনো জায়গায় রাখতে হবে।
এন৯৫ মাস্কও অনেকটাই এইভাবেই সুরক্ষা দিতে পারে।
গবেষকরা বলছেন, এন৯৯ মাস্ক উচ্চমাত্রায় দূষিত পরিবেশে এক্সপোজারের ২০ মিনিট পর সংক্রমণের সম্ভাবনা ৯৪ থেকে ৯৯ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে।
খুব অল্প পরিমাণ ভাইরাল পার্টিকেল ভেতরে-বাইরে আসা-যাওয়া করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এন ৯৯ এবং এন ৯৫ মাস্কে নাক ও মুখ দুটোই খুব শক্তভাবে আটকানো থাকে।
কিন্তু তা যেন ভালভ-রেসপিরেটর বিহীন হয়।
তাই এন-৯৫ মাস্ক পরাই উচিত।
চিকিৎসকদের আরেকটি অংশের মতে, সুতির মাস্কের ক্ষেত্রে খুব বেশি হলে ৫০ শতাংশ জীবাণু আটকানো সম্ভব।
ত্রি-স্তরীয় সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
আর এই প্রেক্ষাপটেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে করোনা আটকাতে কোন মাস্ক পরব আমরা? চিকিৎসকদের একাংশের মতে, সুতির মাস্ক ব্যবহার করে কোনও লাভ নেই।
করোনা থেকে বাঁচতে বারবার মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে, ভালভ-যুক্ত এন-৯৫ মাস্ক পরা নিরাপদ নয়।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -