জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনবার কেঁদে ফেলেন দীপিকা! হাতজোড় করে প্রশ্নের জবাব দিতে বলেন এনসিবি আধিকারিকরা!
জানা গেছে, এখন দীপিকার মোবাইল থেকে কিছু তথ্য পাওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখবে এনসিবি। এরই ভিত্তিতে দীপিকার বিরুদ্ধে পরবর্তী কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জানা গেছে, দীপিকা ও সারাকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় এনসিবি-র পুরো ফোকাস ড্রাগ-চ্যাট ঘিরে ছিল। এনসিবি সারা ও দীপিকাকে রিয়া ও সুশান্ত সংক্রান্ত কোনও প্রশ্নই করেনি। ড্র্যাগ চ্যাট নিয়ে দীপিকা স্বীকারোক্তি করেন। ম্যানেজার করিশ্মার সঙ্গে ওই চ্যাটের কথা স্বীকার করে নেন তিনি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appজিজ্ঞাসাবাদে অবশ্য দীপিকা মাদক নেওয়ার কথা সরাসরি অস্বীকার করেছেন। তিনি মাদক সরবরাহের কথাও সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেন।
এনসিবি দীপিকার মোবাইলও বাজেয়াপ্ত করেছে। এজন্য এনসিবি-র তদন্তের দিশা সেদিকেই এগোবে। জানা যাচ্ছে, দীপিকার ফোন খতিয়ে দেখে এনসিবি জানার চেষ্টা করবে, মাদক-কারবারীদের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ ছিল কিনা।
শুধু তাই নয়, হাতজোড় করে এনসিবি আধিকারিকদের দীপিকাকে না কেঁদে সত্যি কথা জানাতে বলেন। তাঁরা দীপিকাকে বলেন, সত্যি কথা বলাটাই তাঁর পক্ষে ভালো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় দীপিকা কান্নায় ভেঙে পড়ায় এনসিবি আধিকারিকরা তাঁকে আবেগ-তাস না খেলার পরামর্শ দেন বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনবার দীপিকা কান্নায় ভেঙে পড়েন। মাদক সংক্রান্ত প্রশ্নের সামনে তাঁর চোখে জল চলে আসে।
এনসিবি দীপিকা, সারা ও রকুল-এই তিন অভিনেত্রীর মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে। এরইমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের সময় দীপিকার হাবভাব সম্পর্কে কিছু তথ্য সামনে এসেছে।
বলিউডে ড্রাগ মামলায় দীপিকা পাড়ুকোন, সারা আলি খান ও রকুল প্রীত সিংহ ও শ্রদ্ধা কপূরের মতো অভিনেত্রী ন্যাশনাল নারকোটিকস ব্যুরো (এনসিবি)-র রেডারে রয়েছেন। এই মামলায় তাঁদের সমস্যা বাড়তে চলেছে বলেই অনুমান। এনসিবি-র জিজ্ঞাসাবাদে দীপিকা হোয়াটস্যাপে ড্রাগ-চ্যাটের কথা কবুল করেছেন বলে জানা গেছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -