National Girl Child Day 2022: জাতীয় শিশুকন্যা দিবসের ইতিহাস, উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব
আজ ভারতে উদযাপন করা হচ্ছে জাতীয় শিশুকন্যা দিবস। প্রতি বছর ২৪ জানুয়ারি দেশে শিশুকন্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএই দিবস পালনের সূচনা হয়েছিল ২০০৯ সালে। নারী ও শিশু কল্যাণমন্ত্রক এই দিবস পালনের সূচনা করেছিল।
বিশেষ এই দিনটি বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে যোগ রয়েছে ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধীর। ১৯৬৬ সালে ২৪ জানুয়ারি দেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন তিনি।
জাতীয় শিশুকন্যা দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল, শিশুকন্যাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা প্রসার। সেইসঙ্গে শিশুকন্যাদের প্রতি বৈষম্যের বিষয়টি সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলাও এই দিবসের উদ্দেশ্য। এই দিনটিতে রাজ্য সরকারগুলি বিভিন্ন সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শিশুকন্যাদের সাক্ষরতার হার, তাদের প্রতি বৈষম্য, কন্যাভ্রুণ হত্যার মতো বিষয় খুবই গুরুতর। জনসংখ্যার ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের অনুপাতের বিষয়টিও এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। শিশুকন্যাদের স্বাক্ষরতার হার এশিয়ায় কম।
সেইসঙ্গে কন্যাসন্তানদের বাল্যবিবাহও একটি সমস্যা। ভারত সরকার এই সব বৈষম্য ও তাদের প্রতি অপরাধ মোকাবিলায় স্বাধীনতার পর থেকে কাজ করে আসছে।
শিশুকন্যাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা প্রচারের জন্য সরকার ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ করে আসছে। এই উপলক্ষেই প্রতি বছর ২৪ জানুয়ারি জাতীয় শিশুকন্যা দিবস পালিত হয়ে আসছে।
বিশেষ এই দিনটি সরকার নারী ও শিশুকন্যার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য করা বিভিন্ন প্রকল্পের প্রচার করে থাকে। তার মধ্যে রয়েছে, ' বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও ', কন্যা শিশু বাঁচাও মেয়েদের জন্য বিনামূল্যে বা কম খরচে শিক্ষা ইত্যাদি।
প্রতিবছরই এই দিনটি পালনের জন্য বিশেষ একটি করে থিম বাছা হয়। ২০১৯ সালে, থিম ছিল 'একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য মেয়েদের ক্ষমতায়ন' ।
২০২০ সালে এই দিনটির জন্য বাছা হয় ‘আমার কণ্ঠ, আমাদের ভবিষ্যত’ থিম। ২০২১ সালে জাতীয় শিশুকন্যা দিবসের থিম ছিল ‘ডিজিটাল প্রজন্ম, আমাদের প্রজন্ম’
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -