Cricket: সীমিত ওভারের ক্রিকেটর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অঘটনগুলি
২০০৩ সালের বিশ্বকাপে সকলকে চমকে দিয়ে একাধিক অঘটন ঘটিয়ে সেমিফাইনালে পৌঁছে গিয়েছিল কেনিয়া। এর মধ্যে অন্যতম বড় অঘটন হল ৫৩ রানে শ্রীলঙ্কাকে হারানো। ২১১ রান তাড়া করতে নেমে ১৫৭ রানেই অল আউট হয়ে যায় দ্বীপরাষ্ট্র।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App২০০৭ বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ড পরাজিত করেছিল ইনজামাম উল হকে পাকিস্তানকে। ১৩২ রানে পাক দলকে অল আউট করার পর আট উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় আয়ারল্যান্ড।
নেদারল্যান্ডস পড়শি দেশ ইংল্যান্ডকে তাঁদেরই ঘরের মাঠে ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পরাজিত করেয টম দে গ্রুথের ৪৯ ও পিটার বরেনের ৩০ রানের সুবাদে ১৬৩ রান তাড়া করে ম্যাচ জেতে ডাচরা।
২০১১ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের আরেক পড়শি আয়ারল্যান্ড এক রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩২৮ রান তাড়া করে জয় পায়। ৬৩ বলে ১১৩ রানের একটি স্বপ্নের ইনিংস খেলেন কেভিন ও ব্রায়ান।
সাম্প্রতিক সময়ে জিম্বাবোয়ে ক্রিকেট ডামাডোল পরিস্থিতির মধ্যে যাচ্ছে। তবে এর মাঝেও গত বছর রেকর্ড বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারায় তাঁরা। রায়ান বার্ল পাঁচ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ১৪১ রানে অল আউট করে জিম্বাবোয়ে। তিন উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় তাঁরা।
গত বছরই এশিয়া কাপ জেতার পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডে নেমেছিল শ্রীলঙ্কা। তবে সকলকে চমকে দিয়ে তাঁদের ৫৫ রানে হারিয়ে দেয় নামিবিয়া।
ওই বিশ্বকাপেই নেদারল্যান্ডস দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাস্ত করে। ১৫৯ রান তাড়া করতে নেমে প্রোটিয়া দল ২০ ওভারে ১৪৫/৮ থেমে যায়।
হালে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের যোগ্যতাঅর্জন পর্বে নেদারল্যান্ডসের ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে জয়টাও কিন্তু অঘটনের তালিকায় একেবারে শীর্ষের দিকে থাকবে। ৩৭৫ রান তা়ড়া করতে নেমে ম্যাচ টাই হওয়ার পর সুপার ওভারে জয় পায় ডাচরা।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -