ড্রাগ, ডিপ্রেশন, অর্থ - সিবিআইয়ের এই প্রশ্নগুলিতেই মেজাজ হারান রিয়া!
সব মিলিয়ে সুশান্ত-মৃত্যু তদন্তে রহস্য আরও ঘনীভূত।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appস্যামুয়েল দাবি করেন, সুশান্তের এটিএম কার্ডের পিন জানতেন রিয়া কিন্তু তার বিরোধিতা করেন সুশান্তের বান্ধবী।
কিন্তু, সুশান্তের হাউস ম্যানেজার স্যামুয়েল সেসব বিক্রি করে দেন।
রিয়া চক্রবর্তী ও স্যামুয়েল মিরান্ডাকে এদিন একযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সূত্রের দাবি, সুশান্তের বাড়ির অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন রিয়া।
পাশাপাশি মহেশ ভট্টকে পাঠানো হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ নিয়েও রিয়াকে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। সিবিআই সূত্রে খবর, সুশান্তর বান্ধবীকে জিজ্ঞেস করা হয়, মহেশ ভট্টকে কেন এমন মেসেজ করেন, যেখানে বোঝানো হয় আপনি নিজেই চলে যেতে চান?
সূত্রের দাবি, ড্রাগ যোগ নিয়ে প্রশ্ন করলে ঘাবড়ে যান সুশান্তের বান্ধবী।
জানতে চাওয়া হয়, কেন সুশান্তর মোবাইল নম্বর ব্লক করেন রিয়া?
দু’জনের সম্পর্ক ভাল থাকলে কেন যাওয়ার সময় রিয়াকে বিদায় জানাননি সুশান্ত?
ওই দিন সকালে কি সুশান্তের সঙ্গে হাতাহাতি হয় রিয়ার?
৮ জুন কেন সুশান্তের ঘর ছাড়েন রিয়া? জানতে চান তদন্তকারীরা
সূত্রের খবর, লাগাতার জিজ্ঞাসাবাদের তৃতীয় দিনে কয়েকজন মহিলা পুলিশকর্মীকেও ডাকা হয়। কিন্তু কী ছিল প্রশ্নমালায়? সিবিআই সূত্রে খবর, । সুশান্তর আর্থিক লেনদেন, ডিপ্রেশন ও ড্রাগ অ্যাঙ্গল নিয়ে রিয়াকে প্রশ্ন করা হয়
৩ দিনে ২৫ ঘণ্টার জেরায় ১০০ টি প্রশ্নের মুখে পড়েন রিয়া।
ড্রাগ, ডিপ্রেশন থেকে সুশান্তের আর্থিক লেনদেন। টানা তিন দিন ২৫ ঘণ্টায় সিবিআইয়ের ১০০ প্রশ্নের মুখে রিয়া চক্রবর্তী। জিজ্ঞাসাবাদে মেজাজ হারান, ড্রাগ নিয়ে প্রশ্নে ঘাবড়ে যান বলে সিবিআই সূত্রে খবর। শুক্রবার ১০ ঘণ্টা। শনিবার ৭ ঘণ্টা। রবিবার ৮ ণ্টা। সুশান্ত-মৃত্যু তদন্তে টানা তৃতীয় দিন সিবিআইয়ের ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখে রিয়া চক্রবর্তী।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -