ফিদেল কাস্ত্রোর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সনিয়া গাঁধীর
শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু, প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী কে নটবর সিংহ, ডিএমকে প্রেসিডেন্ট এম করুণানিধি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appআদ্যন্ত কমিউনিস্ট ফিদেল কাস্ত্রোর মৃত্যু একটি অধ্যায়ের অবসান বলে মন্তব্য করেছেন ইয়েচুরি-কারাট-বিমানরা।
২০০৬-এ কিউবা সফরে ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে সাক্ষাত হয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের।
কিউবায় গিয়ে কাস্ত্রোর সঙ্গে বৈঠক করেন রাজীব গাঁধী।
ভারত বন্ধু বলে পরিচিত ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে এ রাজ্যের সম্পর্কও ছিল নিবিড়। ১৯৭৩ সালে ফিদেল কাস্ত্রো কলকাতায় এসেছিলেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিলেন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্তরা।
১৯৮৩ সালে নির্জোট সম্মলনে অংশ নিতে ভারতে আসেন কাস্ত্রো।
নির্জোট সম্মেলনে ইন্দিরা গাঁধীকে তাঁর এই বিখ্যাত ‘বিয়ার হাগ’ আজও অনেকের স্মৃতিতে অমলিন।
কিউবা বিপ্লবের শীর্ষ নেতা এবং সে দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো প্রয়াত। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯০। বয়সজনিত অসুস্থতায় গত আট বছর ধরে সক্রিয় রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন ফিদেল। ২০০৮ সালে সরে দাঁড়ান কিউবার প্রেসিডেন্ট পদ থেকে। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া আন্তর্জাতিক মহলে। শোকজ্ঞাপন করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী সহ দেশের বহু রাজনৈতিক নেতৃত্ব।
প্রধানমন্ত্রী শোকবার্তায় বলেছেন, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম আইকনিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন ফিদেল কাস্ত্রো। ভারত তাঁর এক মহান বন্ধুকে হারিয়ে শোকাহত।
কাস্ত্রোর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেছেন, ফিদেল কাস্ত্রোর মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। নির্জোট আন্দোলনের নেতা হিসাবে ভারতের পাশে থেকে তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী শোক জানিয়ে বলেছেন, ভারতের নির্জোট আন্দোলনে কাস্ত্রোর ভূমিকা এবং সমর্থন দেশবাসী চিরকাল মনে রাখবে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -