ডাকাত দলের প্রথা মেনে মশাল জ্বালিয়ে পুজো হয় এখানে। তবে মোষের বদলে এখন এই পুজোয় হয় পাঁঠা বলি। স্থানীয়দের দাবি, চক্ষুদানের সময় দেবীমূর্তি কেঁপে ওঠেন আজও। এখনও চঞ্চলা দেবীকে লোহার শিকল দিয়ে বাঁধা হয়। বলির সময় কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয় মুখ।