এদিন স্মিথের বিরুদ্ধে ক্রমাগত শর্ট বল করে যাচ্ছিলেন নিউজিল্যান্ডের পেসার নিল ওয়াগনার। তাঁর বল দু’বার স্মিথের গায়ে লাগে। দু’বারই রান নেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। প্রথমবার কোনও সমস্যা হয়নি, কিন্তু দ্বিতীয় বলটি স্মিথের পাঁজরে লাগার পরেই ডেড বল ঘোষণা করেন আম্পায়ার। স্মিথ ততক্ষণে রান নেওয়ার জন্য ছুটতে শুরু করে দিয়েছিলেন। তিনি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হন।
ক্রিকেটের নিয়ম অনুসারে, ব্যাটসম্যান যদি খেলার চেষ্টা না করেন, তাহলেই আম্পায়ার ডেড বল ঘোষণা করতে পারেন। এই নিয়মের উল্লেখ করেই আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক শুরু করেন স্মিথ। তিনি দাবি করেন, বলটি খেলার চেষ্টা করেছিলেন। তাই তাঁকে ছুটে রান নিতে দেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু আম্পায়ার সেই যুক্তি মানতে চাননি।
এদিন স্মিথ ৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন। দিনের শেষে তাঁর সঙ্গে ক্রিজে ট্রেভিস হেড (২৫)। অস্ট্রেলিয়ার রান ৪ উইকেটে ২৫৭। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টেস্টে দশম সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হয়ে গেলেন স্মিথ। তিনি গ্রেগ চ্যাপেলকে টপকে গেলেন। টেস্টে গ্রেগ করেছিলেন ৭,১১০ রান। এখন স্মিথের রান ৭,১৩৮।