আগরতলা থেকে এবিপি আনন্দকে ফোনে দীপার বাবা দুলাল কর্মকার জানালেন, ‘আমরা সবাই এখন ঘরবন্দি। সবাই আতঙ্কে আছি। কবে আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তারই অপেক্ষায় আছি। দীপাও আমাদের মতোই ঘরবন্দি। ওর অনুশীলন এখন পুরোপুরি বন্ধ।’
রিও অলিম্পিক গেমসে ভল্ট ইভেন্টে চতু্র্থ স্থান পাওয়া দীপা জানিয়েছিলেন, টোকিওতে সোনা জেতাই তাঁর লক্ষ্য। কিন্তু চোট-আঘাতের জন্য তিনি টোকিওর যোগ্যতা অর্জন পর্বে অনেকটা পিছিয়ে পড়েছেন। তবে করোনা ভাইরাসের জেরে টোকিও গেমস এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় দীপার সামনে নতুন আশার আলো। তিনি প্রস্তুতি ও যোগ্যতা অর্জনের জন্য আরও সময় পাবেন। ফলে অসম্ভবকে সম্ভব করে টোকিওর যোগ্যতা অর্জন করতেই পারেন।