মুম্বই: আইপিএলে (IPL) প্রথম ম্যাচেই জয় পেল দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals) ও পাঞ্জাব কিংস (Punjab Kings)। আইপিএলে অভিষেক হল বাংলার পেসার আকাশ দীপের। আইপিএলের সারাদিনের সব খবর এক ঝলকে।


দাপুটে জয় পাঞ্জাবের


প্রথমে ব্যাট করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর (RCB) যখন ২০৫/২ তুলেছিল, অনেকে ধরেই নিয়েছিলেন যে, জয় দিয়ে আইপিএল (IPL) অভিযান শুরু করবেন বিরাট কোহলি, ফাফ ডুপ্লেসিরা। কিন্তু অন্যরকম কিছু ভেবেছিলেন ভানুকা রাজাপক্ষে, ওডিয়েন স্মিথরা। ২২ বলে ৪৩ রান করে পাঞ্জাবের রান তাড়া করার ভিত তৈরি করে দেন রাজাপক্ষে। মহম্মদ সিরাজের বলে ভানুকা যখন ফিরলেন, ম্যাচ জিততে আর ৪১ বলে ৬৭ রান চাই পাঞ্জাবের।


শেষ পর্যন্ত ৬ বল বাকি থাকতে দুরন্ত জয় ছিনিয়ে নিল পাঞ্জাব কিংস। ১৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৮/৫ তুলে ম্যাচ জিতল পাঞ্জাব। শাহরুখ খান ২০ বলে ২৪ রানে ও ওডিয়েন স্মিথ ৮ বলে ২৫ রানে ক্রিজে ছিলেন।


অভিযান শুরুর ম্যাচেই রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের ব্যাটারদের ব্যাটে ঝড়। পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে আরসিবি তুলল ২০৫/২। ব্যাট হাতে বিধ্বংসী মেজাজে পাওয়া গেল আরসিবির নতুন অধিনায়ক ফাফ ডুপ্লেসিকে। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করলেন বিরাট কোহলি ও দীনেশ কার্তিক। এরপর ইনিংসের হাল ধরেন কোহলি ও ডুপ্লেসি। দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে ৬১ বলে ১১৮ রান যোগ করেন। ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি সম্পূর্ণ করেন ফাফ ডুপ্লেসি।


আইপিএলে অভিষেক আকাশের


তিনি গতবারও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর (Royal Challengers Bangalore) শিবিরে ছিলেন। ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। এবার আইপিএলে (IPL) নিজেদের প্রথম ম্যাচেই আকাশ দীপকে (Akash Deep) সুযোগ দিল আরসিবি। পাঞ্জাব কিংসের (Punjab Kings) বিরুদ্ধে খেলছেন বাংলার পেসার।


মুম্বই-বধ দিল্লির


সামনে লক্ষ্য ১৭৮ রানের। আর সেই রান তাড়া করতে নেমে ৯.৪ ওভারে দিল্লি ক্যাপিটালসের (DC) স্কোর দাঁড়িয়েছিল ৭২/৫। ক্রিজে শার্দুল ঠাকুর ও ললিত যাদব। ম্যাচ জিততে ৬২ বলে তখনও ১০৬ রান প্রয়োজন। ঋষভ পন্থ-সহ তাবড় সব ব্যাটাররা ড্রেসিংরুমে। অতি বড় দিল্লির সমর্থকও ভাবতে পারেননি যে, সেখান থেকে ম্যাচ জেতা সম্ভব। বিশেষ করে বিপক্ষ বোলিং আক্রমণে যখন যশপ্রীত বুমরার মতো ঘাতক বোলার রয়েছে।


কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুললেন দিল্লির লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যাটাররা। ব্যাট হাতে পাল্টা লড়াই শুরু করলেন শার্দুল ঠাকুর। ১১ বলে ২২ রান করে ফেরেন তিনি। ক্রিজে নেমে অক্ষর পটেলও আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। ১৭ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ললিত যাদব ৩৮ বলে ৪৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন। ১০ বল বাকি থাকতে চার উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় দিল্লি।


সামনে লক্ষ্য ১৭৮ রানের। আর সেই রান তাড়া করতে নেমে ৯.৪ ওভারে দিল্লি ক্যাপিটালসের (DC) স্কোর দাঁড়িয়েছিল ৭২/৫। ক্রিজে শার্দুল ঠাকুর ও ললিত যাদব। ম্যাচ জিততে ৬২ বলে তখনও ১০৬ রান প্রয়োজন। ঋষভ পন্থ-সহ তাবড় সব ব্যাটাররা ড্রেসিংরুমে। অতি বড় দিল্লির সমর্থকও ভাবতে পারেননি যে, সেখান থেকে ম্যাচ জেতা সম্ভব। বিশেষ করে বিপক্ষ বোলিং আক্রমণে যখন যশপ্রীত বুমরার মতো ঘাতক বোলার রয়েছে।


কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুললেন দিল্লির লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যাটাররা। ব্যাট হাতে পাল্টা লড়াই শুরু করলেন শার্দুল ঠাকুর। ১১ বলে ২২ রান করে ফেরেন তিনি। ক্রিজে নেমে অক্ষর পটেলও আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। ১৭ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ললিত যাদব ৩৮ বলে ৪৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন। ১০ বল বাকি থাকতে চার উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় দিল্লি।