পুণে: মাঠে বরাবরই আগ্রাসী তিনি। মাঠে যতক্ষণ থাকেন, ততক্ষণে নিজের ১০০ শতাংশ দিয়ে থাকেন। ব্যাটিং হোক বা ফিল্ডিং সবেতেই বাজিমাত করে থাকেন বিরাট। প্রতিপক্ষ দলের ব্যাটার আউট হলে বিরাটের সেই আগ্রাসনের নিদর্শনও মিলেছে প্রচুর। কিন্তু সেই প্রতিপক্ষ যদি এম এস ধোনি হন, তাহলে? জাতীয় দলে দীর্ঘসময় একসঙ্গে খেলেছেন। ধোনির নেতৃত্বে অভিষেক হয়েছিল বিরাটের। এরপর বিরাটের নেতৃত্ব খেলেছেন ধোনিও। বরবরাই বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এসেছেন কোহলি। কিন্তু এবার কি ছবিটা পাল্টালো। অন্তত কালকের আরসিবি বনাম সিএসকে ম্যাচের একটি ক্লিপিংস দেখলে সেই ধারণা জন্মাতে পারে অতিবড় বিরাট ও ধোনি ভক্তেরও।
গতকাল নিজে ৩৩ বলে ৩০ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরে গিয়েছিলেন কোহলি। সমর্থকরা এমনিই হতাশ প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের ব্যাটিং ব্যর্থতায়। তার ওপর আবার ধোনির আউট হওয়ার পর বিরাটের মুখের অভিব্যক্তি ও আগ্রাসনও ভালভাবে নেয়নি সমর্থকরা।
কীভাবে আউট হলেন ধোনি?
জস হ্যাজেলউডের বলে ডিপ মিড উইকেটের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকাতে চেয়েছিলেন ধোনি। কিন্তু ব্যাটে বলে কানেক্ট হয়নি ঠিকভাবে। তার জন্যই মিড উইকেটের ওপর রজত পাতিদারের হাতে জমা পড়েন সিএসকে অধিনায়ক। এরপরই স্বভাবচরিত ভঙ্গিতে সেই আউটের জন্য সেলিব্রেশন করতে দেখা গিয়েছে বিরাটকে। সেই সময় মুখ দিয়েও কিছু একটা ভাষাও প্রয়োগ করতে দেখা গিয়েছে কোহলিকে। যা ভাইরাল হতেই সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে।