জোরগেনসেনের বিরুদ্ধে এর আগে তিনটি ম্যাচ খেলে মাত্র একটিতে জিতেছিলেন শ্রীকান্ত। তবে এদিন জিতে মুখোমুখি লড়াইয়ের হিসেবে সমতা ফেরালেন শ্রীকান্ত। একইসঙ্গে তিনি পারুপল্লী কাশ্যপের পর দ্বিতীয় ভারতীয় পুরুষ ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হিসেবে অলিম্পিকে সিঙ্গলসের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠলেন। লন্ডন অলিম্পিকের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছলেও, শেষপর্যন্ত পদক অধরাই থেকে গিয়েছিল কাশ্যপের। এবার শ্রীকান্তের লক্ষ্য থাকবে পদক জয়।
বিশ্বের পাঁচ নম্বরের বিরুদ্ধে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালের শুরু থেকেই লড়াই চালাচ্ছিলেন ১১ নম্বরে থাকা শ্রীকান্ত। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর প্রথম গেম জেতার পর আত্মবিশ্বাস পেয়ে যান গুন্টুরের তারকা। তার ফলেই তিনি দ্বিতীয় গেমেও প্রতিপক্ষকে টেক্কা দেন। জোরগেনসেন শেষপর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু দিনটা ছিল শ্রীকান্তের।