কলকাতা: বিশ্বকাপে টানা আট ম্যাচ জয় ছিনিয়ে নিল ভারতীয় দল (Indian Cricket Team)। দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) বিরুদ্ধে ইডেনে জয় ছিনিয়ে নিলেন রোহিত বাহিনী। ৩৫ তম জন্মদিনে সেঞ্চুরি বিরাট কোহলির (Virat Kohli)। দেখে নিন আজকের খেলার খবরের এক ঝলক -
প্রোটিয়া বধ ভারতের
ব্যাটে-বলে অপ্রতিরোধ্য ভারত। বিরাট কোহলির জন্মদিন। কিং কোহলির ব্যাটে সেঞ্চুরি। আর শেষ পাতে মিষ্টির মত জাডেজার পাঁচ উইকেট দখল। যার ফলস্বরূপ ৩২৭ রান তাড়া করতে নেমে ৮৩ রানে অল আউট হয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৪৩ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নিল রোহিত শর্মার দল। এদিন প্রথমে ব্য়াটিং করতে নেমে ভারতীয় দল ৩২৬ রান বোর্ডে তুলেছিল। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৮৩ রানে অল আউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। নিজের ৩৫ তম জন্মদিনে কেরিয়ারের ৪৯ তম ওয়ান ডে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে সচিনকে ছুঁলেন বিরাট। অন্যদিকে বল হাতে পাঁচ উইকেট তুলে নিলেন রবীন্দ্র জাডেজা। এই নিয়ে বিশ্বকাপে নিজেদের আট ম্যাচে টানা আট ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিল টিম ইন্ডিয়া।
বিরাটের জন্মদিন
নায়কের জন্মদিন। উৎসবের মোড়ক গোটা শহরে। সিএবি-র তরফে বিশেষ স্মারক উপহার। অর্ডারি কেক। আতসবাজি। এলইডি লাইটের মেগা শো। রেড রোডে ৪৮ কাট আউটে শুভেচ্ছা ও প্রার্থনা। শুভেচ্ছা ৩৫তম জন্মদিনের। প্রার্থনা ইডেনে সেঞ্চুরি করে ওয়ান ডে ক্রিকেটে সচিন তেন্ডুলকরের কীর্তি স্পর্শ করার। বিরাট কোহলিকে ঘিরেও সেই উন্মাদনাই ফিরেছে বিশ্বক্রিকেটে। বার্থ ডে বয় তাঁকে ঘিরে তিলোত্তমার উৎসবের মর্যাদাও রাখলেন। ৪৯তম ওয়ান ডে সেঞ্চুরি করে স্পর্শ করলেন সচিনকে। সেই সচিন, যাঁকে দেখে এক সময় কোহলি গেয়ে উঠেছিলেন, তুঝ মে রব দিখতা হ্যায়... বলেছিলেন, একার কাঁধে দেশকে বয়ে বেড়িয়েছেন সচিন। এবার আমাদের পালা...
ইডেনে পাশাপাশি সৌরভ-জয়
ইডেন গার্ডেন্সে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের অন্যতম সেরা ফ্রেম হয়ে রইল ছবিটি। ম্যাচ দেখছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। কার সঙ্গে? জয় শাহ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সচিব। যাঁর আর এক পরিচয়, তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর পুত্র। দুজনকে দেখা গেল খোশমেজাজে গল্প করছেন। যে ছবি প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো চর্চা শুরু হয়ে গেল, তাহলে কি সম্পর্কের বরফ গলল?
অস্ট্রেলিয়া শিবিরে যোগ দিলেন মিচেল মার্শ
চলতি বিশ্বকাপে শুরুটা নড়বড়েভাবে করলেও, নাগাড়ে পাঁচ ম্যাচ জিতে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান দল। বিশ্বকাপের শেষ চারে পৌঁছনোর দৌড়ে ভাল জায়গায় রয়েছে রেকর্ড চ্যাম্পিয়নরা। অস্ট্রেলিয়ান দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ মার্শ। তিনি দলে না থাকলে যে অস্ট্রেলিয়ান দল বেশ খানিকটা দুর্বল হয়ে যেত তা বলাই বাহুল্য। তবে কেবল ইংল্যান্ডের ম্যাচই মিস করেছেন তিনি। এক ম্যাচ পরেই আবার দেশ থেকে ভারতে ফিরছেন দলের তারকা অলরাউন্ডার।