মানুষের পাশে থাকতে পেরে অভিভূত, ক্রিকেট ও ক্রিকেট প্রশাসনে বেশি সময় মনোনিবেশ করতে চাই, জানালেন লক্ষ্মীরতন
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
05 Jan 2021 09:29 PM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
মন্ত্রিত্ব-সহ দলীয় পদ ছাড়লেন লক্ষ্মীরতন শুক্ল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়ে পদ ছাড়লেন লক্ষ্মীরতন। ইস্তফা দিলেও বিধায়ক থাকতে চান লক্ষ্মীরতন। ‘খেলার জগতে ফিরতে চেয়েছেন লক্ষ্মীরতন। রাজ্যপালের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠানো হয়েছে।’ লক্ষ্মীরতন শুক্লের ইস্তফা গ্রহণ করে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজনীতি ছাড়তে চেয়ে তৃণমূল নেত্রীকে চিঠি লক্ষ্মীরতনের। ‘আপাতত রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছি। জেলা তৃণমূল (সদর) সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি চাইছি। জেলা তৃণমূল সভাপতি পদে কাজ করতে পেরে সম্মানিত। দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে সমৃদ্ধ হয়েছি। মানুষের পাশে থাকতে পেরে অভিভূত। রাজ্যের ক্রীড়াক্ষেত্রে কাজ করতে চাই। এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। বিধায়ক পদে পূর্ণ মেয়াদ থাকব।’ তৃণমূল নেত্রীকে চিঠি লক্ষ্মীরতন শুক্লর।
ঘনিষ্ঠ মহলে বিস্ফোরক লক্ষ্মীরতন শুক্ল। ‘সাড়ে ৪ বছরের মন্ত্রিত্বে একটিও ফাইল আসেনি। মন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও দেওয়া হয়নি কোনও প্রশাসনিক ক্ষমতা। ৬ মাস আগে শহর সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন কমিটি তৈরির জন্য নেতৃত্বকে তালিকা পাঠিয়েছিলাম। কোনও কমিটি তৈরি হয়নি, হয়নি ব্লক সভাপতিও বদলও। মানুষ ভোট দিয়েছে, পুরো মেয়াদ বিধায়ক থাকব। মানুষের রায়কে সম্মান জানিয়ে বিধায়ক পদে ইস্তফা নয়। ক্রিকেট ও ক্রিকেট প্রশাসনে বেশি সময় মনোনিবেশ করতে চাই।’ ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন লক্ষ্মীরতন শুক্ল।
ভোটের আগে লক্ষ্মীরতন শুক্লর এই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা ঠিক হয়নি। তবে, এতে দলের কোনও ক্ষতি হবে না। মন্তব্য সমবায়মন্ত্রী অরূপ রায়ের।
লক্ষ্মীর ইস্তফার দিনেই শোভনের বাড়িতে তৃণমূল বিধায়ক। ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল বিধায়ক দীপক হালদার। শোভনের বাড়িতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা পরিষদ কর্মাধ্যক্ষও। জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ আবু তাহেরের সঙ্গেও বৈঠক। ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে সাক্ষাৎ বলে দাবি বিধায়কের।
রাজনীতি ছাড়তে চেয়ে তৃণমূল নেত্রীকে চিঠি লক্ষ্মীরতনের। ‘আপাতত রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছি। জেলা তৃণমূল (সদর) সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি চাইছি। জেলা তৃণমূল সভাপতি পদে কাজ করতে পেরে সম্মানিত। দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে সমৃদ্ধ হয়েছি। মানুষের পাশে থাকতে পেরে অভিভূত। রাজ্যের ক্রীড়াক্ষেত্রে কাজ করতে চাই। এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। বিধায়ক পদে পূর্ণ মেয়াদ থাকব।’ তৃণমূল নেত্রীকে চিঠি লক্ষ্মীরতন শুক্লর।
ঘনিষ্ঠ মহলে বিস্ফোরক লক্ষ্মীরতন শুক্ল। ‘সাড়ে ৪ বছরের মন্ত্রিত্বে একটিও ফাইল আসেনি। মন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও দেওয়া হয়নি কোনও প্রশাসনিক ক্ষমতা। ৬ মাস আগে শহর সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন কমিটি তৈরির জন্য নেতৃত্বকে তালিকা পাঠিয়েছিলাম। কোনও কমিটি তৈরি হয়নি, হয়নি ব্লক সভাপতিও বদলও। মানুষ ভোট দিয়েছে, পুরো মেয়াদ বিধায়ক থাকব। মানুষের রায়কে সম্মান জানিয়ে বিধায়ক পদে ইস্তফা নয়। ক্রিকেট ও ক্রিকেট প্রশাসনে বেশি সময় মনোনিবেশ করতে চাই।’ ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন লক্ষ্মীরতন শুক্ল।
ভোটের আগে লক্ষ্মীরতন শুক্লর এই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা ঠিক হয়নি। তবে, এতে দলের কোনও ক্ষতি হবে না। মন্তব্য সমবায়মন্ত্রী অরূপ রায়ের।
লক্ষ্মীর ইস্তফার দিনেই শোভনের বাড়িতে তৃণমূল বিধায়ক। ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল বিধায়ক দীপক হালদার। শোভনের বাড়িতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা পরিষদ কর্মাধ্যক্ষও। জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ আবু তাহেরের সঙ্গেও বৈঠক। ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে সাক্ষাৎ বলে দাবি বিধায়কের।