আজ বাংলায়: উপকূলবর্তী এলাকায় আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় 'ইয়াস', শুরু হয়েছে মাইকে প্রচার
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় 'ইয়াস'। মোকাবিলায় তৈরি প্রশাসন। মৎস্যজীবীদের সতর্ক করতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে মাইকে প্রচার। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, উত্তর আন্দামান সাগর ও পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে শনিবার একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। সেই নিম্নচাপ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে শক্তি সঞ্চয় করে পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে।
ভবানীপুর আসনে বিধায়ক পদে ইস্তফা দিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। আর সেইসঙ্গে স্পষ্ট হয়ে গেল, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর পুরানো কেন্দ্রেই ফিরছেন। অর্থাৎ, ভবানীপুর আসনের উপনির্বাচনে তিনিই তৃণমূলের প্রার্থী হতে চলেছেন। এবার তৃণমূল বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরেছে। যদিও নন্দীগ্রামের হাইভোল্টেজ লড়াই বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারীর কাছে হারতে হয়েছে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। গত ৫ মার্চ তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মমতা। নিয়ম অনুযায়ী, তাঁকে ছয় মাসের মধ্যে বিধানসভায় নির্বাচিত হতে হবে। শোভনদেব বিধায়ক পদে ইস্তফা দেওয়ায় ভবানীপুর আসনে উপনির্বাচন হবে। শোভনদেবের ইস্তফায় মমতার পুরানো কেন্দ্রে ফেরার পথই প্রশ্বস্ত হল। বিধায়ক পদ ছাড়ার পর শোভনদেব বলেছেন যে, এই মুহূর্তে রাজ্যের প্রয়োজন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। তিনি যাতে ভবানীপুর আসন থেকে লড়াই করতে পারেন, সেজন্য তিনি বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়েছেন। তৃণমূল সূত্রে খবর, মমতা ভবানীপুর আসনেই প্রার্থী হবেন। এরইমধ্যে তৃণমূল সূত্রে খবর, শোভনদেব খড়দা আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন। এই আসনে তৃণমূল জয়ী হয়েছে। কিন্তু ভোটের ফল প্রকাশের আগেই করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন বিজয়ী তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহা। শোনা যাচ্ছিল, এই আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি ভোটে লড়াইয়ের ব্যাপারে আগ্রহী নন বলে খবর।এই অবস্থায় শোভনদেব এই আসন থেকে প্রার্থী হতে পারেন বলে তৃণমূল সূত্রে খবর।
বঙ্গে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা কমার লক্ষ্মণ এখনও নেই। ১৯ হাজারের আশপাশে কয়েকদিন থাকার পর ফের ২০ হাজার ছুঁইছুঁই রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। পাশাপাশি মৃত্যু রইল দেড়শোর বেশিই। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত একদিনে পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৮৪৭ জন। এই সময়পর্বে রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৫৯ জনের। একলাফে ৬৭১ জন বেড়ে এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল ১ লক্ষ ৩২ হাজার ১৮১ জন।