আনন্দ সকাল (Seg 3): উদ্বেগ বাড়িয়ে রাজ্যে শেষ ৫ দিনে করোনায় মৃত্যু ১৮০ জনের | Bangla News
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএবার থেকে ওষুধের দোকানেই মিলতে পারে কোভ্যাক্সিন, কোভিশিল্ড। দেশের ওষুধ নিয়ামক সংস্থা DCGI-এর বিশেষজ্ঞ কমিটি কেন্দ্রকে এই প্রস্তাব দিয়েছে। ভারতে প্রথম টিকা হিসাবে আসে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন। এরপর ব্রিটেনের অ্যাস্ট্রাজেনেকার সহযোগিতায় ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট তৈরি করে কোভিশিল্ড। দুই সংস্থার তরফে করোনার এই দুটি প্রতিষেধককে বাজারে বিক্রির অনুমোদন দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। দুই সংস্থার কাছ থেকে সব রকমের তথ্য চায় DCGI-এর বিশেষজ্ঞ কমিটি। এরপরই কোভ্যাক্সিন ও কোভিশিল্ডকে শুধুমাত্র জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগের বদলে দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বাজারে আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এবার DCGI-এর ছাড়পত্র পেলে ওষুধের দোকানেই মিলবে করোনার টিকা।
এদিকে, রাজ্যে ফের বাড়ল দৈনিক মৃত্যু ও সংক্রমণ! শেষ ৫ দিনে মৃত্যু হল ১৮০ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১১ হাজার। আর এর মধ্যেই বেলেঘাটা আইডি (Beleghata ID) হাসপাতালে এমারজেন্সির বাইরেই বসে থাকতে দেখা গেল কোভিড রোগীকে! আইসোলেশন রুম কি তা হলে নেই? মিলল পরস্পরবিরোধী উত্তর!
শিশুদের ভ্যাকসিনেশন না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার পিছনে কোনও বিজ্ঞান নেই। এমনটাই মত বিশ্ব ব্যাঙ্কের গ্লোবাল এডুকেশন ডিরেক্টরের। চিকিৎসকদের একাংশের একই মত হলেও, অন্য অংশের মতে স্কুল খোলার বিষয়ে আরেকটু দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কলকাতা পুরসভার (KMC) কায়দায় এবার করোনা আক্রান্তদের বাড়িতে বাড়িতে ফল ও খাবারের ঝুড়ি পাঠাতে শুরু করল বাঁকুড়া পুরসভা (Bankura Municipality)। পুরভোট জল্পনার আবহে তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।
‘ব্রিটেনে মাস্ক পরা আর বাধ্যতামূলক নয়’। ব্রিটেনে একাধিক কোভিড বিধি শিথিলের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের। ওয়ার্ক ফ্রম হোম নয়, সব কর্মীদের অফিসে ফেরার নির্দেশ। কড়া কোভিড বিধির জন্য বিরোধীদের সমালোচনার মুখে পড়েন জনসন। তারপরই বিধি শিথিলের সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর। আপাতত বুস্টার ডোজের ওপর জোর দিচ্ছে ব্রিটিশ সরকার। ‘যাঁরা টিকা নেননি, তাঁদের জন্য ওমিক্রন এখনও বিপজ্জনক। তাই মাস্ক নয়, টিকা নেওয়ার ওপরই গুরুত্ব দিন', জানিয়েছেন বরিস জনসন।
পাশাপাশি, আরজি করে বরখাস্ত হওয়া কর্মীদের তাণ্ডব। গতকাল দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকল এমআরআই পরিষেবা। অভিযোগ, মারধর করে বের করে দেওয়া হয় এমআরআই বিভাগের কর্মীদের। গণ্ডগোলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন রোগীরা। পড়ে স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি।