আনন্দ সকাল (Seg 4): ১৮ বছরের কমবয়সীদের করোনা চিকিৎসায় অ্যান্টিভাইরাল প্রয়োগের প্রয়োজন নেই, নির্দেশিকা কেন্দ্রের | Bangla News
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকরোনার তৃতীয় ঢেউয়ে তুঙ্গে উঠেছে সংক্রমণ। আর, অতিমারীর এই পরিস্থিতিতে নিজেদের কৌশলকেও তুঙ্গে নিয়ে গেছে প্রতারকরা। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (RBU) তিন জন অধ্যাপিকার সেরকমই অভিজ্ঞতা হয়েছে।
করোনা-আবহে ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ (Booster Dose) পাইয়ে দেওয়ার নামেও সক্রিয় হয়েছে প্রতারণা চক্র। যা নিয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে, পুলিশের তরফে চলছে প্রচারও।
লাগাতার প্রচার সত্ত্বেও ফিরছে না হুঁশ। অসাবধানতার মাশুল দিলেন বেলুড়ের (Belur) এক শপিং মলের কর্মী। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ওটিপি শেয়ার করে ৫১ হাজার টাকা খোয়ানোর অভিযোগ। উত্তর ২৪ পরগনার নিমতার বাসিন্দা অভিযোগকারীর দাবি, গতকাল দুপুরে ক্রেডিট কার্ড সংস্থার তরফে ফোন করে জানানো হয়, ক্রেডিট কার্ড অ্যাকাউন্টে জমা পয়েন্টের ভিত্তিতে তিনি প্রায় ১০ হাজার ১০০ টাকা পাবেন। অভিযোগ, তাতে সাড়া দিতেই কৌশলে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ওটিপি (OTP) জেনে নেওয়া হয়। এরপর পাঁচ দফায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় ৫১ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক ও বেলুড় থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে।
কলকাতার পর এবার ব্যারাকপুর কমিশনারেট (Barrackpore commissionerate)। সাইবার অপরাধ (Cyber Crime) রুখতে পুলিশি তৎপরতা। গত কয়েকদিন ধরে খড়দার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অটোয় চড়ে মাইকে সচেতনতামূলক প্রচার চলছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দিনদিন সাইবার অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে। কখনও অচেনা নম্বর থেকে ভিডিও কল করে অশ্লীল ছবি দেখিয়ে টোপ দেওয়া হচ্ছে। কখনও ঋণ দেওয়ার নামে অনলাইনে চলছে প্রতারণা। কোথাও সোশাল মিডিয়ায় বিদেশিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নানা কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, যাঁরা স্মার্ট ফোন ব্যবহারে ততটা পটু নন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেইসমস্ত প্রবীণ নাগরিকরাই প্রতারকদের ফাঁদে পড়ছেন। তাই সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এবার উদ্যোগী হয়েছে ব্যারাকপুর কমিশনারেট।
পাঁচ বছরের কমবয়সীদের মাস্ক (Mask) পরার প্রয়োজন নেই। শিশুদের মাস্ক পরা নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। ৬ থেকে ১১ বছর বয়সীদের মাস্ক পরানো প্রয়োজন কিনা, তা ঠিক করবেন অভিভাবকরাই। ১২-র ওপরে বয়স হলে বড়দের মতো নিয়ম মেনে মাস্ক পরতে হবে। ছোটরা যারা মাস্ক পরবে, তাদের ক্ষেত্রে সাবান ও জল দিয়ে হাত ধোয়া অথবা অ্যালকোহল-যুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের নতুন নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ১৮ বছরের কমবয়সীদের করোনা চিকিৎসায় অ্যান্টিভাইরাল বা মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি প্রয়োগের প্রয়োজন নেই।