এনআরএসকাণ্ডের জেরে রাজ্য জুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে কর্মবিরতি, পরিষেবা ব্যাহত
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
11 Jun 2019 03:18 PM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
রাজ্য জুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে কর্মবিরতি। এনআরএসকাণ্ডের জেরে রাজ্য জুড়ে কর্মবিরতি। কর্মবিরতিতে সামিল জুনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন সমস্ত কলেজের আউটডোর পরিষেবা বন্ধ। আপাতত নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আন্দোলনের সিদ্ধান্ত। কর্মবিরতি দীর্ঘসময় ধরে চলবে কি না, তা নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত।
চিকিৎসায় গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগকে কেন্দ্র করে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগীর পরিজন ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে বচসা, হাতাহাতি। মাটিতে ফেলে মারধর মৃতের আত্মীয়দের। পাল্টা ইটের ঘায়ে গুরুতর আহত এক জুনিয়র ডাক্তার। ভর্তি মল্লিকবাজারের বেসরকারি হাসপাতালে। আহত আরও কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তার। গুরুতর আঘাত ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে মৃতের ৫ আত্মীয়কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পাশাপাশি, জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গাফিলতির জেরে মৃত্যুর মামলা রুজু পুলিশের।
ঘটনার সূত্রপাত রবিবার। ট্যাংরার বাসিন্দা ৭৫ বছর বয়সী মহম্মদ শাহিদকে ওইদিন এনআরএসে ভর্তি করা হয়। পরিবারের দাবি, সোমবার বিকেলে রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। অভিযোগ, বহুবার ডাকা সত্ত্বেও কোনও চিকিৎসক রোগীকে দেখতে আসেননি। এরপর একটি ইঞ্জেকশন দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে রোগীর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। রোগীর পরিবারের দাবি, রাত ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও মৃতদেহ না পাওয়ায় হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন মৃতের আত্মীয়রা। এনিয়ে হাসপাতাল চত্বরে উত্তেজনা ছড়ায়। জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে রোগীর পরিজনদের বচসা গড়ায় হাতাহাতিতে। মাটিতে ফেলে মারধর করা হয় মৃতের আত্মীয়দের। পাল্টা মৃতের পরিজনদের ছোড়া ইটের ঘায়ে গুরুতর আহত হন পরিবহ মুখোপাধ্যায় নামে এক জুনিয়র ডাক্তার। এরপরই পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
এদিকে, গতকালের ঘটনার জেরে আজ সকাল থেকে এনআরএসে অচলাবস্থা। হাসপাতালের দুটি গেটে তালা ঝুলিয়ে রাত থেকে বিক্ষোভে সামিল জুনিয়র ডাক্তাররা। জরুরি বিভাগ, আউটডোরে বন্ধ চিকিৎসা পরিষেবা। চূড়ান্ত হয়রানির শিকার রোগী ও তাঁদের পরিবার। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর জরুরি বিভাগের গেটের তালা ভেঙে দেন রোগীর আত্মীয়রা। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, আহত চিকিৎসক সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে। পাশাপাশি, আউটডোরে চিকিৎসা পরিষেবা চালুর আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। মৃতদেহের ময়না তদন্ত করে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানার পর পরবর্তী পদক্ষেপ, খবর হাসপাতাল সূত্রে।
চিকিৎসায় গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগকে কেন্দ্র করে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগীর পরিজন ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে বচসা, হাতাহাতি। মাটিতে ফেলে মারধর মৃতের আত্মীয়দের। পাল্টা ইটের ঘায়ে গুরুতর আহত এক জুনিয়র ডাক্তার। ভর্তি মল্লিকবাজারের বেসরকারি হাসপাতালে। আহত আরও কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তার। গুরুতর আঘাত ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে মৃতের ৫ আত্মীয়কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পাশাপাশি, জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গাফিলতির জেরে মৃত্যুর মামলা রুজু পুলিশের।
ঘটনার সূত্রপাত রবিবার। ট্যাংরার বাসিন্দা ৭৫ বছর বয়সী মহম্মদ শাহিদকে ওইদিন এনআরএসে ভর্তি করা হয়। পরিবারের দাবি, সোমবার বিকেলে রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। অভিযোগ, বহুবার ডাকা সত্ত্বেও কোনও চিকিৎসক রোগীকে দেখতে আসেননি। এরপর একটি ইঞ্জেকশন দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে রোগীর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। রোগীর পরিবারের দাবি, রাত ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও মৃতদেহ না পাওয়ায় হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন মৃতের আত্মীয়রা। এনিয়ে হাসপাতাল চত্বরে উত্তেজনা ছড়ায়। জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে রোগীর পরিজনদের বচসা গড়ায় হাতাহাতিতে। মাটিতে ফেলে মারধর করা হয় মৃতের আত্মীয়দের। পাল্টা মৃতের পরিজনদের ছোড়া ইটের ঘায়ে গুরুতর আহত হন পরিবহ মুখোপাধ্যায় নামে এক জুনিয়র ডাক্তার। এরপরই পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
এদিকে, গতকালের ঘটনার জেরে আজ সকাল থেকে এনআরএসে অচলাবস্থা। হাসপাতালের দুটি গেটে তালা ঝুলিয়ে রাত থেকে বিক্ষোভে সামিল জুনিয়র ডাক্তাররা। জরুরি বিভাগ, আউটডোরে বন্ধ চিকিৎসা পরিষেবা। চূড়ান্ত হয়রানির শিকার রোগী ও তাঁদের পরিবার। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর জরুরি বিভাগের গেটের তালা ভেঙে দেন রোগীর আত্মীয়রা। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, আহত চিকিৎসক সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে। পাশাপাশি, আউটডোরে চিকিৎসা পরিষেবা চালুর আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। মৃতদেহের ময়না তদন্ত করে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানার পর পরবর্তী পদক্ষেপ, খবর হাসপাতাল সূত্রে।