ক্যাকটাস জাতীয় গাছে তৈরি হয় এই ফল। নাম ড্রাগন ফ্রুট।

মূলত মেক্সিকো, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা এর জন্মস্থান।

পরে ফরাসিদের হাত ধরে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতে আসে ড্রাগন ফ্রুট।

বাইরেটা মূলত গোলাপি বা লাল রঙের এবং কাঁটাযুক্ত হয়ে থাকে। ভিতরে শাঁস খাওয়া হয়।

প্রচুর পুষ্টিগুণ, বিভিন্ন পোষকপদার্থের সমাহার। সব মিলিয়ে একে সুপারফুডও বলা হয়।

ক্যালোরি তুলনায় কম, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ভিটামিন রয়েছে ড্রাগন ফ্রুটে।

প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকায় কোষের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। বয়সের ছাপ কম পড়ে।

ফ্যাট নেই এই ফলে, তার সঙ্গে রয়েছে বিপুল পরিমাণ ফাইবার। যা পেটের জন্য উপকারী।

প্রচুর আয়রন থাকে ড্রাগন ফ্রুটে। সঙ্গে ভিটামিন সি থাকায় আয়রন শোষণ করতেও সাহায্য করে।

খুব কম ক্ষেত্রে কারও কারও অ্যালার্জির সমস্যা দেখা গিয়েছে। তবে তা মারাত্মক কিছু নয়। কোনও সমস্যা হলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ প্রয়োজন।