স্বাধীনতার পর থেকে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করেছে ভারত। একদিকে পাকিস্তান, অন্যদিকে চিন। অস্তিত্ব রক্ষার খাতিরেই ভারতের মনোযোগ মিসাইলে। মিসাইল প্রযুক্তিতে ভারতের উড়ান হয়েছিল প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং বিজ্ঞানী ডক্টর এপিজে আবদুল কালামে হাত ধরে। অবদান রয়েছে আরও বহু বিজ্ঞানীর। এখন ভারতের হাতে রয়েছে ত্রিশূল ও আকাশের মতো Surface to Air Missile. সঙ্গে ভারত-ইজরায়েলি প্রযুক্তির বারাক ৮। ভান্ডারে রয়েছে অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল অমোঘ-১ এবং নাগ। যে কোনও আবহাওয়ায় ব্যবহারযোগ্য। Surface to Surface- ব্যালিস্টিক অগ্নি সিরিজ। যার পাল্লা ৭০০ থেকে ৫০০০ কিমি। রয়েছে শৌর্য, পৃথ্বী। আকাশপথে যুদ্ধের জন্য তৈরি ভারত। যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়ার জন্য Air to Air বিভাগের MICA, অস্ত্র, Novator K-100 রয়েছে ভারতের হাতে। ভারত-রাশিয়ার যৌথ প্রযুক্তিতে তৈরি Cruise Missile BrahMos. রয়েছে নির্ভয়, যে কোনও বিস্ফোরক বহনে সক্ষম। সাবমেরিন থেকে ছোঁড়া যায় এমন মিসাইলও রয়েছে ভারতের ভান্ডারে। এর জন্য রয়েছে একাধিক K-Series মিসাইল। ব্যালিস্টিক মিসাইল ধ্বংস করে পৃথ্বী এয়ার ডিফেন্স (PAD) এবং পৃথ্বী ডিফেন্স ভেহিক্যাল (PDV). ভারত বায়ু, ভূমি এবং সমুদ্র তিন জায়গা থেকেই পারমাণবিক হামলা করতে পারে। শুধু আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিনের এই ক্ষমতা ছিল। মহাকাশে পৌঁছতে পারে ভারতীয় মিসাইল। মিশন শক্তির- মাধ্যমে উপগ্রহ ধ্বংসে সক্ষম মিসাইল। ছবি: DRDO-এর ওয়েবসাইট ও টুইটার হ্যান্ডেল