পৌরাণিক ও ধর্মীয় কাহিনিতে শনিদেবকে 'কর্মের দাতা' বলা হয়।



শনির দুই অবস্থানকে মানুষ সবচেয়ে বেশি ভয় পায়। সাড়ে সাতি ও ধাইয়া।



তবে ন্যায়ের পথে থাকলে শনির রোষ থেকে নিজেকে অনেকটাই রক্ষা করা যায়।



শনি সবাইকে ঝামেলায় ফেলেন, এই ধারণা ভুল। শনি কোনও কোনও মানুষকে বিরক্ত করেন না।



শনিদেব কৃষ্ণের ভক্ত বলে জানা যায়। শনি শ্রীকৃষ্ণের জন্য তপস্যা করে তুষ্টও করেছিলেন।



তাই শ্রীবিষ্ণুর একান্ত উপাসকরা শনির রোষ থেকে রক্ষা পেতে পারেন।



এছাড়া, শনিদেব তপস্যা করে শিবকেও তুষ্ট করেন। শিবের বরেই তিনি সব গ্রহের বিচারক।



শনিদেব হনুমান ভক্তদেরও অশান্তিতে রাখেন না। তাই নিয়মিত হনুমান পুজো করলে শনির রোষ এড়ানো যায়।



শনিদেব হনুমানজিকে কথা দিয়েছিলেন যে তিনি তাঁর ভক্তদের বিরক্ত করবেন না।



তবে শনির রোষ থেকে বাঁচার সব থেকে বড় রাস্তা ন্যায়ের পথে থাকা।



ডিসক্লেমার : প্রদত্ত পরামর্শ ও তথ্য প্রয়োগের আগে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।