পেশীর ব্যথা কমায়

তরমুজে রয়েছে এল-সিট্রুলাইন, যা পেশীর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে, শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পেশী নমনীয়তা উন্নীত করে।

কিডনির সমস্যা কমায়

তরমুজ পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের একটি বড় উৎস, যা আপনার শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে

তরমুজ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ।

হাঁপানি প্রতিরোধে সাহায্য করে

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় তরমুজ খাওয়া হাঁপানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

রক্তচাপ কমায়

তরমুজে রয়েছে সিট্রুলিন, যা পেটে গিয়ে আর্জিনিনে রূপান্তরিত হয়। এর থেকে নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন হয় যা রক্তচাপ কমায়।

হৃদযন্ত্রের জন্য ভাল

তরমুজ কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং রক্তচাপ কমিয়ে স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমাতে সহায়তা করে।

হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়

তরমুজ কোষ্ঠকাঠিন্যের অন্যতম সেরা ঘরোয়া প্রতিকার। যেহেতু ফলের মধ্যে ফাইবার এবং জল রয়েছে, এটি পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।

জ্বালাভাব কমায়

তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি এবং লাইকোপেন, যা প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে

তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

শরীরকে হাইড্রেট করে

ইলেক্ট্রোলাইট এবং জলে ভরপুর, তরমুজ আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে।