- Home
-
আজ ফোকাস-এ
Live: গণতন্ত্র, সততা ও কর্ণাটকের মানুষের পরাজয় হয়েছে, ট্যুইট রাহুলের
Live: গণতন্ত্র, সততা ও কর্ণাটকের মানুষের পরাজয় হয়েছে, ট্যুইট রাহুলের
কর্ণাটকে জেডিএস-কংগ্রেস সরকারের বেশ কয়েকজন বিধায়ক বিদ্রোহ ঘোষণা করায় সঙ্কটে পড়ে গিয়েছে জোট সরকার।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
24 Jul 2019 12:32 AM
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
বিজেপির ঘোড়া কেনা-বেচার ফলেই কর্ণাটক সরকারের পতন হয়েছে, দাবি কংগ্রেসের
এইচ ডি কুমারস্বামীর ইস্তফা গ্রহণ করেছেন কর্ণাটকের রাজ্যপাল বাজুভাই বালা
এইচ ডি কুমারস্বামীর ইস্তফা গ্রহণ করেছেন কর্ণাটকের রাজ্যপাল বাজুভাই বালা
এইচ ডি কুমারস্বামীর ইস্তফা গ্রহণ করেছেন কর্ণাটকের রাজ্যপাল বাজুভাই বালা
দলের নির্দেশ সত্ত্বেও কর্ণাটকে আস্থাভোটের সময় কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের পক্ষে ভোট না দেওয়ায় বিধায়ক এন মহেশকে সাসপেন্ড করল বিএসপি
দলের নির্দেশ সত্ত্বেও কর্ণাটকে আস্থাভোটের সময় কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের পক্ষে ভোট না দেওয়ায় বিধায়ক এন মহেশকে সাসপেন্ড করল বিএসপি
দলের নির্দেশ সত্ত্বেও কর্ণাটকে আস্থাভোটের সময় কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের পক্ষে ভোট না দেওয়ায় বিধায়ক এন মহেশকে সাসপেন্ড করল বিএসপি
দলের নির্দেশ সত্ত্বেও কর্ণাটকে আস্থাভোটের সময় কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের পক্ষে ভোট না দেওয়ায় বিধায়ক এন মহেশকে সাসপেন্ড করল বিএসপি
দলের নির্দেশ সত্ত্বেও কর্ণাটকে আস্থাভোটের সময় কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের পক্ষে ভোট না দেওয়ায় বিধায়ক এন মহেশকে সাসপেন্ড করল বিএসপি
বি এস ইয়েদুরাপ্পা বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের জয় হয়েছে। কুমারস্বামী সরকারের প্রতি মানুষ বিতশ্রদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি কর্ণাটকের মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই, উন্নয়নের নতুন যুগ শুরু হবে। কৃষকদের আশ্বাস দিচ্ছি, তাঁদের আরও গুরুত্ব দেওয়া হবে।’
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
আস্থাভোটে হারের পর রাজ্যপাল বাজুভাই বালার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন কুমারস্বামী
কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থাভোটে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি ভোট। কংগ্রেস-জেডিএসের পক্ষে ৯৯টি ভোট
কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থাভোটে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি ভোট। কংগ্রেস-জেডিএসের পক্ষে ৯৯টি ভোট
কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থাভোটে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি ভোট। কংগ্রেস-জেডিএসের পক্ষে ৯৯টি ভোট
কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থাভোটে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি ভোট। কংগ্রেস-জেডিএসের পক্ষে ৯৯টি ভোট
কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থাভোটে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি ভোট। কংগ্রেস-জেডিএসের পক্ষে ৯৯টি ভোট
প্রেক্ষাপট
বেঙ্গালুরু: কর্ণাটকে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই নিজেকে ‘অ্যাকসিডেন্টাল চিফ মিনিস্টার’ বলে দাবি করলেন এইচ ডি কুমারস্বামী। তিনি আজ বিধানসভায় আস্থাভোট নিয়ে বিতর্কের সময় বলেন, ‘আমার রাজনীতিতে প্রবেশ হঠাৎ এবং অপ্রত্যাশিতভাবে। আমি অ্যাকসিডেন্টাল চিফ মিনিস্টার। আমি কোনওদিন ভাবিনি রাজনীতি করব। খুশিমনে মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিতে পারি।’ আস্থাভোট নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘায়িত হওয়ায় স্পিকার এবং রাজ্যের মানুষের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নিয়েছেন কুমারস্বামী।
কর্ণাটকে জেডিএস-কংগ্রেস সরকারের বেশ কয়েকজন বিধায়ক বিদ্রোহ ঘোষণা করায় সঙ্কটে পড়ে গিয়েছে জোট সরকার। যে ১৭ জন বিধায়ক বিধানসভায় গরহাজির, তাঁদের মধ্যে ১২ জন কংগ্রেসের এবং তিনজন জেডিএসের। তাঁরা পদত্যাগ করেছেন। কুমারস্বামী তাঁদের বিধানসভায় হাজির হয়ে সরকারের পক্ষে ভোট দেওয়ার আর্জি জানান। কিন্তু সেই আবেদনেও সাড়া দেননি বিদ্রোহী বিধায়করা। ফলে সরকার পড়ে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ১৭ জন বিধায়ক অনুপস্থিত থাকার ফলে বিধানসভায় ২০৮ জন সদস্যকে নিয়ে আস্থাভোট হবে। জিততে গেলে জোট সরকারকে অন্তত ১০৫ জন বিধায়কের সমর্থন জোগাড় করতে হবে। কংগ্রেসের বিধায়ক সংখ্যা ৭৯ থেকে কমে হয়েছে ৬৫। জেডিএসের বিধায়ক সংখ্যা ৩৭ থেকে কমে হয়েছে ৩৪। বিএসপি-র এক বিধায়ক এবং স্পিকারের সমর্থন পেলে জোট সরকার মোট ১০১ জনের সমর্থন পেতে পারে। ফলে আস্থাভোটের আগেই সরকার পড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় কুমারস্বামী।