Health News: বেড়েই চলেছে নকল ওষুধের কারবার। ক্রেতাদের সতর্ক করতে ৩০০টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধে বার কোড প্রিন্টের নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় সরকার। 


Medicine Barcode: বার কোড বলে দেবে আসল-নকল 
দেশে নকল ও নিম্নমানের ওষুধের ব্যবসা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। সরকার এ ব্যাপারে বেশ কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার নকল ও নিম্নমানের ওষুধ বন্ধ করতে ৩০০ অত্যাবশ্যকীয় ওষুধে বার কোড প্রিন্টের নির্দেশ দিয়েছে। এই বার কোডের সাহায্যে আপনি যে ওষুধটি কিনতে যাচ্ছেন তা নকল কিনা পরীক্ষা করতে পারবেন।


Health News: নিয়মটি মে ২০২৩ থেকে প্রযোজ্য হবে


ম্যানুফ্যাকচারিং লাইসেন্স ও ব্যাচ নম্বরের মতো তথ্য প্যাকেটে মুদ্রিত বার কোড স্ক্যান করে সনাক্ত করা যেতে পারে। অনুমোদনের পর ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিক রুলস ১৯৪৫-এর সংশোধনী ২০২৩ সালের মে থেকে কার্যকর হবে। তালিকায় উল্লিখিত ওষুধের একটি বড় অংশ বেশিরভাগ মানুষই সরাসরি দোকান থেকে কেনেন। সেই কারণে এই ধরনের নকল ওষুধ ব্যবহারের ঝুঁকি দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের তরফে বলা হয়েছে, এই সংশোধনীর মাধমে নকল ওষুধের সরবরাহ বন্ধ করা ছাড়াও জনস্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি নিশ্চিত করতে চায় সরকার।


Medicine Barcode: আসল-নকল মুহূর্তে যাচাই


নকল ওষুধ রোধে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জুন মাসে একটি খসড়া বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। যাতে জনগণের মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া চেয়েছিল সরকার। যাতে বার কোড বা QR কোড যাচাই করার কথা উল্লেখ করা হয়। এই পদ্ধতিই প্রমাণ করবে আপনার কেনা ওষুধটি আসল না নকল।


Medicine Barcode: সব ওষুধের বার কোড


বর্তমানে এই প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে ব্যস্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রক। প্রথম দফায় ৩০০টি ওষুধ এই বার কোডের আওতায় আনা হচ্ছে। শীর্ষ ফার্মাসিউটিক্যাল ব্র্যান্ডগুলি মোট ওষুধের বাজার শেয়ারের প্রায় ৩৫ শতাংশ নিজেদের কাছে রেখেছে৷ সূত্রের মতে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের বাজারের সব ওষুধকে এই নিয়মের আওতায় আনা হবে।