কলকাতা : আজ বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Finance Minister Nirmala Sitharaman)। বাজেট ঘিরে আশায় বুক বেঁধেছে দেশবাসী। কিন্তু, কেমন হবে ২০২৩ সালের বাজেট? এটা কি সাধারণ মানুষের স্বার্থে হবে নাকি পুঁজিপতিদের আরও শক্তিশালী করবে? বাজেট কি দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তপোক্ত জায়গায় দাঁড় করানোর দিশা দেখাবে ? ভারতের রাশিফলের ব্যাখ্যা থেকে এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে। এনিয়ে বিশেষজ্ঞ দীপ্তি জৈন এবিপি লাইভকে কী জানালেন ?
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এবারের বাজেট একটি ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট হতে চলেছে। যেখানে সরকারের পরিকল্পনাগুলি দেশের আর্থিক উন্নয়ন এবং সাধারণ মানুষের চাহিদার দিকে নজর রাখবে। গত কয়েক বছরে করোনা যুদ্ধের পর সাধারণ মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এমন পরিস্থিতিতে এই বাজেটে জনগণের সামনে কিছু নতুন ছাড় ও স্কিম আনার চেষ্টা করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের রাশিচক্র অনুযায়ী কেমন হবে বাজেট ?
- স্বনির্ভর ভারত প্রকল্পকে আরও শক্তিশালী করতে উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা করা হবে। যা পরিবহণ যোগাযোগ ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িতদের কিছুটা স্বস্তি দেবে।
- বুধের শুভ প্রভাব এ বছরে ব্যবসায়ীদের অনেকটাই স্বস্তি দেবে। ট্যাক্স স্ল্যাবে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা হবে।
- কৃষি খাতে কৃষকরা যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য দাম পায় সেজন্য নতুন নতুন কৃষি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে কেন্দ্র।
- সূর্য যা উৎপাদন ও শক্তির গ্রহ, তার প্রভাবে সরকার শিল্পপতিদের উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে আর্থিক সহায়তা দিয়ে দেশের স্বনির্ভরতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হবে।
- শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষ করে শিশুশিক্ষা ও কন্যাদের স্বনির্ভরতা অভিযানের আওতায় অনেক নতুন প্রকল্প ছাড় পেতে চলেছে।
- এবারের বাজেটে দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও সংস্কারে সাহায্য করা হতে পারে।
- মঙ্গল গ্রহের শুভ প্রভাবে গৃহনির্মাণ ঋণের সুদের হার কমার সম্ভাবনা রয়েছে, যার ফলে সাধারণ মানুষের নিজস্ব বাড়ি থাকার স্বপ্ন পূরণ হবে।
- মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচিকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হতে পারে। ভারতের রাশিচক্র অনুসারে, দশম ঘরে শনি গ্রহের কারণে, কর্মসংস্থান প্রদানের পরিকল্পনা নেওয়া হতে পারে।
ডিসক্লেইমার: এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এখানে উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে এই প্রকার কোনও ধরনের বিশ্বাস, তথ্যে এবিপি লাইভের কোনও সম্পাদকীয় মতামত নেই। কোন তথ্য বা অনুমান প্রয়োগ করার আগে, সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।