World Economy: ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economy) গত দশকে অনেক বড় মাইলফলক অর্জন করেছে। বর্তমানে এটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। ভারতকে বিশ্ব অর্থনীতির গোল্ডেন হাব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সম্প্রতি S&P গ্লোবাল মার্কেট দাবি করেছে, অর্থনীতির দিক থেকে ভারত শীঘ্রই জাপানকে ছাড়িয়ে যাবে। 2030 সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
Indian Economy: কত সালের মধ্য়ে হবে এই উত্থান
দেশের সর্বভারতীয় এক ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, এসএন্ডপি গ্লোবাল মার্কেট অনুমান করেছে যে 2030 সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতি 7.3 ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে। এটি জাপানকে পিছনে ফেলে এশিয়া অঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হবে।
World Economy: ভারতের অর্থনীতি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে
এসএন্ডপি গ্লোবাল মার্কেট তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, 2021 এবং 2022 সালে ভারতীয় অর্থনীতির গতি খুব শক্তিশালী ছিল। ভারতের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) 2024 অর্থবছরের মধ্যে 6.2 শতাংশ থেকে 6.3 শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। দীর্ঘ সময় ধরে বৈশ্বিক স্তরে ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির তালিকায় এসেছে। একই সময়ে এপ্রিল থেকে জুন ত্রৈমাসেক ভারতের জিডিপি ছিল 7.8 শতাংশ। উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এর প্রভাব এখন অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে।
Indian Economy: জার্মানিও হার মানবে ভারতের কাছে
এই রিপোর্টে এটাও দাবি করা হয়েছে, জাপান ছাড়াও ভারতও ২০৩০ সালের মধ্যে জার্মানিকে পিছনে ফেলে দেবে। বর্তমানের কথা বললে, ২০২২ সালে ভারতের জিডিপি ৩.৫ ট্রিলিয়ন ডলার যা ২০৩০ সালের মধ্যে বেড়ে ৭.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। এই প্রতিবেদনে, ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে ভারতীয় অর্থনীতির উত্থানের কারণ বলা হয়েছে।
Indian Economy: কত সালের মধ্য়ে হবে এই উত্থান
আমরা যদি বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি আমেরিকার কথা বলি, তার জিডিপি 25.5 ট্রিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে চিনের অর্থনীতির আয়তন ১৮ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। যেখানে জাপান ও জার্মানির অর্থনীতি ৪.২ এবং ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। এটি লক্ষণীয় যে এসএন্ডপি গ্লোবাল মার্কেট ছাড়াও অন্যান্য অনেক বৈশ্বিক সংস্থাও এমন দাবি করেছে। রিপোর্টে এটাও দাবি করা হয়েছে, জাপান ছাড়াও ভারতও ২০৩০ সালের মধ্যে জার্মানিকে পিছনে ফেলে দেবে। বর্তমানের কথা বললে, ২০২২ সালে ভারতের জিডিপি ৩.৫ ট্রিলিয়ন ডলার যা ২০৩০ সালের মধ্যে বেড়ে ৭.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।