আবির দত্ত, তারাপীঠ : কালীপুজোর ২ দিনের মাথাতেই তারাপীঠে অস্ত্র পাচারকারী গ্রেফতার। আন্তঃরাজ্য অস্ত্র পাচারচক্রের পর্দাফাঁস করল বেঙ্গল STF-এর জালে ২ দুষ্কৃতী। ধৃতদের থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ২টি সেমি-অটোমেটিক পিস্তল এবং ৪টি ম্যাগাজিন। তারাপীঠ থানায় অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে ধৃতদের বিরুদ্ধে। অভয় কুমার শর্মা এবং মিনারুল শেখ নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে অভয় কুমার শর্মা মুঙ্গেরের বাসিন্দা। আর মিনারুল শেখ বীরভূমের মল্লারপুরের বাসিন্দা।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেঙ্গল এসটিএফ একটি অভিযান চালায়। বীরচন্দ্রপুর রোডের কাছে একটি হোটেলে মূলত অভিযান চালানো হয়েছে বেঙ্গল এসটিএফ- এর তরফে। ওই হোটেল থেকেই ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া দু'টি সেমি অটোমেটিক পিস্তলে ম্যাগাজিন লোড করা ছিল। আরও ২টো এক্সট্রা ম্যাগাজিন ছিল। এইসব আগ্নেয়াস্ত্র পাচারের উদ্দেশ্য ছিল বলে অনুমান করছেন তদন্তকারীরা। ২০ তারিখ কালীপুজো গিয়েছে। তার ২ দিনের মাথায় হোটেল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র সমেত দুই ব্যক্তি গ্রেফতার হয়েছে। এখনও তারাপীঠে যথেষ্ট ভিড় রয়েছে ভক্তদের। ফলে এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই।
তারাপীঠের হোটেল থেকে গ্রেফতার হওয়া ২ ব্যক্তির এইসব আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কী করার উদ্দেশ্য ছিল, আর কে বা কারা এর সঙ্গে যুক্ত, কেউ তাদের এইসব আগ্নেয়াস্ত্র তারাপীঠী নিয়ে আসতে বলেছিল কিনা, পরবর্তীতে এইসব আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তাদের কী করার পরিকল্পনা ছিল - সবটাই খতিয়ে দেখছেন বেঙ্গল এসটিএফ- এর তদন্তকারী আধিকারিকরা। ধৃত ২ ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। তাদের পিছনে কোনও বড় অস্ত্র পাচারকারী দল রয়েছে কিনা, তা জানার চেষ্টাও চলছে। তারাপীঠ থানাতেও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অফিস থেকে ফেরার পথে দক্ষিণেশ্বর মেট্রোর কাছে রাস্তা পেরোনোর শ্লীলতাহানির অভিযোগ তরুণীর
এই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে দক্ষিণেশ্বর থানার পুলিশ। কালীপুজোর পরের দিন ২১ অক্টোবর সন্ধে ৭টা ৩০মিনিট নাগাদ ঘটেছে এই ঘটনা। তরুণীর অভিযোগ, ভিড় রাস্তার মধ্যেই তাঁর সঙ্গে অভব্য আচরণ করে এক যুবক। তাঁকে ধাক্কা মারে। গায়ে হাত দেয়। প্রতিবাদ করায় উল্টে তাঁকেই চড় মারে। আশপাশ থেকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি কেউই। পরিবর্তে বলা হয় অভিযুক্তের নাকি অনেক প্রভাব।
এসএসকেএম হাসপাতালে নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ, গ্রেফতার অভিযুক্ত
ওপিডিতে চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন নাবালিকার পরিবার। যখন পরিবারের সদস্যরা টিকিট করাতে ব্যস্ত ছিলেন, তখন বাচ্চাটিকে ভুলিয়ে ট্রমা কেয়ারের শৌচাগারে নিয়ে যায় অভিযুক্ত। তারপর যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। গ্রেফতার হয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তি। বর্তমানে সে এনআরএস- এর অস্থায়ী কর্মী। আগে কাজ করত শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালের অস্থায়ী কর্মী হিসেবে। তাকে গ্রেফতার করেছে ভবানীপুর থানা। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।