আসানসোল: আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে পলাতক বিচারাধীন বন্দি। জেল সূত্রে খবর, চিকেন পক্সে আক্রান্ত হওয়ায় গত মঙ্গলবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বন্দি নন্দিল ভিবলোরকে রাখা হয়েছিল বিশেষ সেলে। গতকাল সেখান থেকেই পালায় ওই বন্দি। খবর পেয়ে আসানসোল জেলা হাসপাতালে যান আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারা। পুলিশ সূত্রে খবর, সালানপুরের বাসিন্দা ওই দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে পুরুলিয়া ও আসানসোলে একাধিক চুরির অভিযোগ রয়েছে। 


গতকালও একইভাবে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ঘটনা। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে (Calcutta Medical College Hospital) এক প্রসূতির দেহ উদ্ধারের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল। উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Pargana) সন্দেশখালির বাসিন্দা, ৩২ বছরের আছিয়া বিবি গত বুধবার হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই দিনই তিনি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। পরিবারের দাবি, গতকাল দুপুর ১টা থেকে তাঁকে বেডে পাওয়া যায়নি। এর পরই খোঁজ শুরু হয়। বেনিয়াপুকুর থানায় দায়ের করা হয় নিখোঁজ ডায়েরি। আজ সকাল ৯টা নাগাদ হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের পিছন থেকে আচিয়া বিবির ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়। মৃতের পরিবারের দাবি, কুকুর, ইদুরে খুবলে খাওয়ার চিহ্ন রয়েছে শরীরে। ঘটনার পর হাসপাতালে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান মৃতের আত্মীয়রা। 


দেহ মিলল প্রসূতি বিভাগের পিছনে: রবিবার দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। আজ সকালে দেহ মিলল প্রসূতি বিভাগের পিছনে। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (Calcutta Medical College Hospital)  প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। নজরদারিতে গাফিলতির পাশাপাশি খুনের অভিযোগ করেছে মৃতের পরিবার। 


সরকারি হাসপাতালে (Calcutta Medical College Hospital)  প্রসূতির রহস্যমৃত্যুকে ঘিরে উত্তেজনা। রবিবার দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। সোমবার সকালে দেহ মিলল প্রসূতি বিভাগের পিছনে। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে মৃতের আত্মীয়রা হাসপাতালে নিরাপত্তার গাফিলতির অভিযোগে সরব। উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির বাসিন্দা, ৩২ বছরের আছিয়া বিবি গত বুধবার ভর্তি হন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ওই দিনই তাঁর একটি কন্যাসন্তান হয়।  তাঁর আগের একটি ছেলে ও মেয়ে রয়েছে। 


মাথায় ছিল আঘাতের চিহ্ন: মায়ের সঙ্গে বেডেই ছিল সন্তান। রবিবার দুপুরে ২টো নাগাদ জানাজানি হয়, প্রসূতি বেডে নেই। খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। পরিবারের তরফে নিখোঁজ ডায়েরি করা হয় বেনিয়াপুকুর থানায়। রবিবার রাতে তাঁর খোঁজ মেলেনি। সোমবার সকালে এক নিরাপত্তারক্ষী মহিলাকে প্রসূতি বিভাগের পিছনে উপুড় হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন। জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্‍সকরা। মাথায় ছিল আঘাতের চিহ্ন।