আবির দত্ত, ভাস্কর মুখোপাধ্যায় ও এরশাদ আলম, মহম্মদবাজার (বীরভূম) : বীরভূমের মহম্মদবাজারে বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় বেঙ্গল এসটিএফের কাছ থেকে তদন্তভার নিল NIA। গতকাল মহম্মদবাজার থানা থেকে মামলা সংক্রান্ত নথি সংগ্রহ করে তারা। ২০২২-এর ৩০ জুন মহম্মদবাজারে পিক আপ ভ্যান থেকে উদ্ধার হয় ৮১ হাজার ডিটোনেটর। বীরভূম জেলা পুলিশের সাহায্যে অভিযান চালিয়ে রানিগঞ্জের বাসিন্দা এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বেঙ্গল এসটিএফ। মুর্শিদাবাদের ধূলিয়ান থেকে আরও ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। কী কারণে এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তাই এবার জানতে চায় NIA। 


বীরভূমের মহম্মদবাজারে বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় বেঙ্গল এসটিএফের কাছ থেকে তদন্তভার নিল NIA। গতকাল মহম্মদবাজার থানা থেকে মামলা সংক্রান্ত নথি সংগ্রহ করে তারা। গত ৩০ জুন মহম্মদবাজারে পিক আপ ভ্যান থেকে উদ্ধার হয় ৮১ হাজার ডিটোনেটর। কী কারণে এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তাই এবার জানতে চায় NIA। 


আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে, মালদার ব্যবসায়ীকে বুধবার গ্রেফতার করেছে NIA। মালদা থেকে প্রায় ১৮০ কিলোমিটার দূরে, বীরভূমের মহম্মদবাজারে। বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনাতেও STF’এর থেকে তদন্তভার নিল NIA। বুধবার মহম্মদবাজার থানা থেকে মামলা সংক্রান্ত নথি সংগ্রহ করে তারা।  


৩০ জুন। মহম্মদবাজারে পিক আপ ভ্যান থেকে উদ্ধার হয় ৮১ হাজার ডিটোনেটর। বীরভূম জেলা পুলিশের সাহায্যে অভিযান চালিয়ে রানিগঞ্জের বাসিন্দা এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে STF। মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান থেকে আরও ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এই তদন্তে নেমে জাল নোটেরও হদিশ পেয়েছিল STF। কোথায় ওই বিস্ফোরক পাচারের ছক ছিল? কী পরিকল্পনা ছিল? তা জানার জন্য বিস্ফোরক মামলার তদন্তভার নিয়েছে NIA। 


আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। বীরভূম সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি ধ্রুব সাহার কথায়, বীরভূম জেলায় বার বার বিস্ফোরক পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশ কিন্তু ধরছে না। এসটিেফ আচমকা যেভাবে তদন্ত শুরু করে, তাতে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। এনআইএ তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসব। 


সম্প্রতি টিটাগড়ের স্কুলে বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবিতে সুর চড়িয়েছিল বিজেপি। এবার বীরভূমে বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত নিয়ে তরজায় সরগরম বীরভূমের রাজনীতি।