KMC Election 2021 Live : ভোটের দিন সন্ত্রাস হলে রাজ্য জুড়ে অবরোধের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
KMC Election 2021 Live Updates : পুরভোটে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে উত্তর কলকাতায় মিছিল করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরভোটের প্রচারে হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াই হবে কলকাতায় পুরভোট। সিঙ্গেল বেঞ্চের পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চেও খারিজ হল বিজেপির আর্জি। পুরভোটের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। এমনই নির্দেশ দিল আদালত। তার ফলে রাজ্য পুলিশের নিরাপত্তায় হবে পুরভোট। সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে রাজ্য বিজেপি।
কলকাতা পুরভোটের আগে বাইরে থেকে লোক ঢোকা বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। রাজ্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন সিপিএমের।
কলকাতা পুরভোটে উত্তেজনাপ্রবণ বুথের তালিকা কমিশনের। ১৬টি বরোর ১১৩৯ টি বুথ উত্তেজনাপ্রবণ। ১১৩৯ টির মধ্যে ৭৮৬টি স্পর্শকাতর ভোটকেন্দ্র রয়েছে । ১৬টি বরোয় ৪ হাজার ৯৫৯টি বুথ রয়েছে। বহিরাগতদের বিষয়ে জেলা প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ।
রবিবার কলকাতায় পুরভোট। ভোটের দিন সন্ত্রাস হলে রাজ্য জুড়ে অবরোধের হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে সরব তৃণমূলও
কলকাতা পুলিশের ব়্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের তরফ থেকে রুটমার্চ প্রক্রিয়া শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে শুরু হয়। এই রুটমার্চ শুরু হয় শ্যামপুকুর থানার অফিস ইনচার্জের নেতৃত্বে। ব়্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের যারা জওয়ান তারা এই রুটমার্চ করেন। মূলত যেগুলি স্পর্শকাতর জায়গা সেই জায়গাগুলি পুলিশের তরফে তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং সেই জায়গায় গিয়ে এরিয়া ডমিনেশন, অর্থাৎ যাতে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পুরোভোটের সময় না হয় সেটাই পুলিশের তরফ থেকে সুনিশ্চিত করার জন্য এই রুটমার্ট।
১৯ ডিসেম্বর কলকাতায় পুরভোট। কলকাতায় বিভিন্ন এলাকায় রুট মার্চ। পার্ক সার্কাসে রুটমার্চ কলকাতা পুলিশের
নির্বাচনে কেউ কখনও নিজের জায়গার বাইরে যেতে পারে না। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) নিজেই তো বেআইনি কাজ করছে। কলকাতাতে আসব, এমএলএ নিয়ে আসব। সে তো কলকাতার ভোটার নয়। আজ একথা বলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কলকাতা পুরভোটের আগে শ্যামবাজারে রুট মার্চ রাজ্য পুলিশের
কলকাতা পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন বিজেপির। আজকের মত হাইকোর্টে শুনানি শেষ, স্থগিত রায়দান। আজ রাত বা কাল সকালে নির্দেশনামা ওয়েবসাইটে আপলোড করে দেওয়া হবে। আদালতের দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হল কিনা তা দেখার জন্য মামলা বিচারাধীন রাখা হল। মন্তব্য কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির। ‘মানুষের মন থেকে ভয় দূর করতে কেন্দ্রের কাছে পর্যাপ্ত বাহিনী আছে’। আদালতে সওয়াল কেন্দ্রের আইনজীবীর। ‘আদালত চাইলে কাল সকালেই কমিশনের কাছে পৌঁছে যাবে কেন্দ্রীয় বাহিনী’। ‘শহরের রাজপথে বাহিনী হাঁটলে ভোটারদের মনোবল অবশ্যই বৃদ্ধি পায়’। সওয়াল কেন্দ্রের আইনজীবীর। ‘এই মুহূর্তে রাজ্যের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ পুলিশকর্মী রয়েছে’। ‘কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন হলে অবশ্যই জানিয়ে দেওয়া হবে’। আদালতে জানাল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী। পরবর্তী শুনানি ২৩ ডিসেম্বর।
বেলেঘাটায় ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী চিনু বিশ্বাসের হয়ে প্রচারে নেমেছেন রাজ চক্রবর্তী।
নেতাজিনগরে ৯৮ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর সমর্থনে মিছিলে অরূপ বিশ্বাস, জুন মালিয়া, রাজ চক্রবর্তী, পরমব্রত চক্রবর্তী প্রমুখ।
কাল উত্তর কলকাতার পর আজ দক্ষিণ কলকাতা। পুরভোটের শেষ দিনের প্রচারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল প্রার্থীদের সমর্থনে বালিগঞ্জ থেকে কালীঘাট পর্যন্ত মিছিল।
১২৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী সুদীপ পোল্লে আজ ঢাক নিয়ে শোভাযাত্রা করে প্রচার করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা ও চণ্ডীপুরের তৃণমূল বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী।
আর কিছুক্ষণ পরেই শেষ হবে কলকাতার পুরভোটের প্রচার। তার আগে মিছিলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
কাল উত্তর কলকাতার পর আজ দক্ষিণ কলকাতা। পুরভোটের শেষ দিনের প্রচারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল প্রার্থীদের সমর্থনে বালিগঞ্জ থেকে কালীঘাট পর্যন্ত মিছিল অভিষেকের। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ফিরহাদ হাকিম, সুব্রত বক্সি প্রমুখ তৃণমূলের শীর্ষনেতারা। শেষলগ্নের প্রচারে মিছিলে তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের ঢল।
কলকাতা পুরভোটে উত্তেজনাপ্রবণ বুথের তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের। ১৬টি বরোর ১,১৩৯টি বুথ উত্তেজনাপ্রবণ। এই ১,১৩৯টি বুথের মধ্যে ৭৮৬টি স্পর্শকাতর ভোটকেন্দ্র রয়েছে। ১৬টি বরোয় ৪ হাজার ৯৫৯টি বুথ রয়েছে। বহিরাগতদের বিষয়ে জেলা প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের প্রার্থী অনিন্দ্যকিশোর রাউত। আজ শ্রীখোল, করতাল নিয়ে প্রচার করেন তিনি উল্টোডাঙা এলাকায়।
একই পরিবারের তিনজন পুরভোটে তৃণমূলের প্রার্থী। ১১৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী তারক সিংহ, তাঁর মেয়ে কৃষ্ণা সিংহ প্রার্থী ১১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। আর ছেলে অমিত সিংহ প্রার্থী ১১৭ নম্বর ওয়ার্ডে। আজ তাঁদের হয়ে প্রচারে যোগ দেন সুজিত বসু। রায় বাহাদুর রোড এলাকায় চলে প্রচার।
পুরভোটের শেষদিনে অভিনব প্রচার মদন মিত্রর। তিনি আজ পুরভবনের সামনে পালকি চড়ে আসেন। সেখানে পুরভোটের থিম সং উদ্বোধন করার কথা তাঁর।
শেষদিনের প্রচারে ঝড় তুললেন কলকাতা পুরসভার ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। বাবুঘাট থেকে স্ট্র্যান্ড রোড ধরে পায়ে হেঁটে প্রচার করেন তিনি। বর্ণাঢ্য প্রচারে সঙ্গে ছিল ঘোড়ার গাড়ি, অনেক কর্মী সমর্থক।
৮১ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের প্রার্থী জুঁই বিশ্বাস। ভ্রাতৃবধূর সমর্থনে আজ বিশাল মিছিল করলেন অরূপ বিশ্বাস। সোহম চক্রবর্তীও অংশ নেন প্রচারে। চারুমার্কেট থেকে তারাতলা পর্যন্ত হয় মিছিল।
কলকাতা পুরভোটে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারির দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। গৌতম ঘোষ নামে এক ব্যক্তি ওই মামলা করেছেন। তাঁর অভিযোগ, ২০১৫-র পুরভোটে প্রচুর গন্ডগোল হয়েছিল। তাই বাড়তি নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হোক ড্রোন। এই মামলার আজই শুনানির সম্ভাবনা।
১২৫ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের প্রার্থী ছন্দা সরকার প্রচার করলেন পায়ে হেঁটে। ঠাকুরপুকুর থানার কাছ থেকে ডায়মন্ড হারবার রোডের পাশে প্রচার করেন তিনি।
বেলেঘাটার বিধায়ক পরেশ পাল ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী। প্রচারের শেষদিনে কাঁকুড়গাছি এলাকায় ঘোড়ার গাড়ি, ধামসা মাদল, মহিলা ঢাকীদের নিয়ে মিছিল করে প্রচার করেন তিনি। পরেশ পাল ছিলেন হুডখোলা জিপে।
বেলেঘাটায় ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী চিনু বিশ্বাসের হয়ে প্রচারে নেমেছেন রাজ চক্রবর্তী।
পুরভোটের আগে ধর্মতলা বাস স্ট্যান্ডের কাছে অভিযান এসটিএফের। উদ্ধার ৪ লক্ষ টাকার জাল নোট। ধৃত দু’জন রাজস্থানের বাসিন্দা। নেপথ্যে পাচার চক্র? তদন্তে পুলিশ।
মাটির দিকে তাকিয়ে চলতে হবে, বার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ভয় দেখিয়ে ভোট করলে দল বার করে দেবে, রোড শো থেকে হুঁশিয়ারি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এতদিন কী করছিলেন? কটাক্ষ সুকান্ত মজুমদারের।
কলকাতা পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী বিজয় ওঝার সমর্থন প্রচার করলেন সায়ন্তন বসু। বড়বাজারের বটতলা এলাকায় প্রচার করেন তিনি।
কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ বিজেপি। দ্রুত শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ। বিজেপির আবেদন মঞ্জুর করল আদালত। আজ বেলা ১২টায় শুনানি হবে। গতকাল সিঙ্গল বেঞ্চ বিজেপির আবেদন খারিজ করে দেয়। ‘পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নয়’ গতকালই রায় দেয় সিঙ্গল বেঞ্চ। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে বিজেপি।
৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের প্রার্থী দেবাশিস কুমার প্রচার চালান হুডখোলা জিপে। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নিয়ে ডোভার লেন এলাকায় ঘোরেন তিনি।
কলকাতা পুরসভার ৮২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী ফিরহাদ হাকিম চেতলা এলাকায় প্রচার চালান। হুডখোলা জিপে এলাকায় ঘোরেন তিনি।
এবার কলকাতা পুরসভার ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভ্রাতৃবধূ কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ কালীঘাট এলাকায় বর্ণাঢ্য প্রচার করেন তিনি। রণ পা, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে চলে প্রচার।
পুরভোটের প্রচারের শেষদিন। সকাল সকাল ১০১, ১০২ এবং ১১০ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামলেন সুজন চক্রবর্তী।
জলকর বসাতে চাপ দিয়েছিল কেন্দ্র। বাংলায় জলকর নয়। কেন্দ্রের সরকারি জমিতে গড়ে ওঠা কলোনি থেকে উচ্ছেদ করা যাবে না, বাঘাযতীনের সভা থেকে হুঙ্কার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
বাবুঘাট এলাকায় প্রচারে বেরিয়েছেন ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। পুরসভা ভোটের প্রচারের আজ শেষদিন। তাই সকাল সকালই বেরিয়ে কথা বলছেন এলাকার মানুষজনের সঙ্গে।
তিনি মাছ-ভাতে বাঙালি নন, দু’বেলা রুটি পেলেই খুশি হন। স্বল্পাহারী সন্দীপন সাহা অবশ্য একটি ক্ষেত্রে দুর্বল, তা হল মিষ্টি। ডায়াবেটিস সত্ত্বেও, মিষ্টি ছাড়েন না। ব্যালেন্স করে পুরভোটের ডায়েট মানছেন ৫৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী।
তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছে সিপিএমও। পাল্টা জবাব দিয়েছে তৃণমূল। সব স্পর্শকাতর বুথে ইনস্পেক্টর বা তার থেকে উচ্চ পদমর্যাদার অফিসার মোতায়েন থাকবেন বলে জানিয়েছে কমিশন।
এবার পুর যুদ্ধে রয়েছেন এক কর্নেলও! সেনাবাহিনীতে দীর্ঘদিন কাটানো কুণাল ভট্টাচার্য ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে পদ্মফুল ফোটাতে দৌড়ে বেড়াচ্ছেন। ভোটারদের কাছে বদলের ডাক দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী।
শ্বশুর মিহির সাহা জিতেছিলেন পাঁচবার। তাঁর প্রয়াণের পর ব্যাটন পুত্রবধূ ইলোরা সাহার হাতে। ২৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে দ্বিতীয়বার কাউন্সিলর হওয়ার লড়াইয়ে নেমেছেন তৃণমূল প্রার্থী। প্রচারে তৃণমূলের সাফল্যের কথা তুলে ধরছেন ইলোরা।
পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বিজেপির আর্জি খারিজ। রাজ্য পুলিশের ওপরেই আস্থা হাইকোর্টের। পুরভোটে আসছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। নির্দেশে জানালেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা। পাশাপাশি, ভুয়ো ভোটার রুখতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
রবিবার কলকাতা পুরসভার ভোট। শেষ হয়ে আসছে প্রচারের সময়। স্লগ ওভারে প্রচারে ঝড় তুলছে ডান-বাম সব পক্ষ।
গাড়িতে উঠলেও ওয়ার্ডের উন্নয়নের দিকে নজর দিতে হবে। সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ফোন চালু রাখতে হবে। পুরভোটের প্রচারে দলের নেতাদের নির্দেশ দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতদিন কী করছিলেন? প্রশ্ন তুলে পাল্টা কটাক্ষ সুকান্ত মজুমদারের।
প্রেক্ষাপট
এরশাদ আলম, মল্লারপুর: বীরভূমের(Birbhum) মল্লারপুরে তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে দাদাগিরির অভিযোগ। কংগ্রেস সমর্থক(Congress Supporter) পরিবারের বাড়ির সদর দরজার সামনে গাঁথা হল দেওয়াল। বাড়ির সামনে দেওয়াল গেঁথে দেওয়ায় বাধ্য হয়ে পিছনের দরজা দিয়ে যাতায়াত করছে অভিযোগকারী পরিবার।
পঞ্চায়েত সদস্যকে মারধর করেছে ওই পরিবার, অভিযোগ উড়িয়ে পাল্টা দাবি তৃণমূল নেতার(TMC Leader) আত্মীয়দের। ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস বিডিও-র।
লালমাটির জেলায় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের দাদাগিরির অভিযোগ। বীরভূমের মল্লারপুরের রসুলপুর গ্রাম। এখানকার এক কংগ্রেস সমর্থক পরিবারের অভিযোগ, ২৯ নভেম্বর তাঁদের বাড়ির সামনে ট্রাক দাঁড় করিয়ে ধান বোঝাই করছিলেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মহম্মদ মহাইমেনুল হক। যাতায়াতে অসুবিধা হওয়ায় প্রতিবাদ করেন তাঁরা। শুরু হয় বচসা-হাতাহাতি। অভিযোগ, ওই দিনই রাতের অন্ধকারে তাঁদের দু’টি বাড়ির সামনেই দেওয়াল গেঁথে দেয় তৃণমূল। বুধবার বিডিও-র কাছে অভিযোগ দায়ের করেন পরিবারের সদস্যরা।
অভিযোগ অস্বীকার করে পঞ্চায়েত সদস্যকেই মারধর করা হয়েছে বলে পাল্টা দাবি করেছে তৃণমূল নেতার পরিবার।
এই ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস(TMC) সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের দাবি, ‘এর সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই। যেহেতু আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তাই প্রশাসনকে বলেছি তদন্ত যথাযথ ব্যবস্থা নিতে। দল কোনও হস্তক্ষেপ করবে না।’
অভিযুক্ত তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নিক বলে দাবি জানিয়েছেন বীরভূম জেলা কংগ্রেসের কার্যকারী সভাপতি।
এই ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ময়ূরেশ্বর ১-এর বিডিও সুব্রত কর্মকার। তিনি জানিয়েছেন, ‘অভিযোগ পেয়ে ওসি-কে জানিয়েছি। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেছি। পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে রিপোর্ট চেয়েছি।’
জাতীয় স্তরে কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার প্রকাশ্যে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন। পাল্টা কংগ্রেসও বিরোধী দলগুলির বৈঠকে তৃণমূলকে ডাকেনি। জাতীয় স্তরে দু’দলের বিরোধ এবার বীরভমেও দেখা গেল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -