কলকাতা: বড়দিনের আগে সাপুরজি বাসস্ট্যান্ডে (Sapoorji Bus Stand) বিস্ফোরক উদ্ধারে বাড়ছে উদ্বেগ। ধৃত ২ জনকে তোলা হল আদালতে। মুঙ্গেরের পর এবার ভাগলপুর মডিউল। ভাগলপুর (Bhagalpur) থেকে বিস্ফোরক আসছিল বলে খবর। কারা ছিল সাপ্লাই চেনে, বিস্ফোরক আসছিল কোথায়? বড়দিনের আগে ছিল কি কোনও নাশকতার ছক? বিস্ফোরক মেলার পর বিধাননগর, সিটি সেন্টার, ইকো পার্কে বাড়তি নিরাপত্তা।


উল্লেখ্য, বড়দিনের (Christmas)আগে  গতকাল কলকাতায় (Kolkata) উদ্ধার হয় প্রচুর বিস্ফোরক (Explosives), অস্ত্র-সহ গ্রেফতার  (Arrest) করা হয় ২ জনকে। রাজারহাটে (Rajarhat) এসটিএফ (STF) অভিযান চালিয়ে ১৩ কেজি বিস্ফোরক বাজেয়াপ্ত করে।  এই ঘটনায় রাজারহাটে কার্বাইন, ৯ এমএম পিস্তল-সহ ২জন গ্রেফতার করা হয়েছে। সাপুরজি বাসস্ট্যান্ডে রাজ্য পুলিশের এসটিএফের অভিযান চালায়। কোথায়, কী উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বিস্ফোরক? তদন্তে এসটিএফ।


জানা গেছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সাপুরজি আবাসনের কাছের বাসস্ট্যান্ডে হানা দেন কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের আধিকারিকরা। এই সাপুরজি আবাসনের কাছেই কিছুদিন আগে এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটেছিল। বাসস্ট্যান্ড থেকে বিস্ফোরক ও অস্ত্র সহ দুই জনকে পাকড়়াও করেন এসটিএফের আধিকারিকরা। কোথা থেকে ওই বিস্ফোরক ও অস্ত্র আনা হয়েছে, কী উদ্দেশে আনা হয়েছে, কোথায় নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, তা ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করে এসটিএফ। বাজেয়াপ্ত হওয়া ১৩ কেজি বিস্ফোরকের প্রকৃতি কী ধরনের তাও জানার চেষ্টা চালানো হয়। এরপরই একে একে প্রকাশ্যে আসে টুকরো ঘটনা।


উল্লেখ্য, বড়দিনের (Christmas)আগে  গতকাল কলকাতায় (Kolkata) উদ্ধার হয় প্রচুর বিস্ফোরক (Explosives), অস্ত্র-সহ গ্রেফতার  (Arrest) করা হয় ২ জনকে। রাজারহাটে (Rajarhat) এসটিএফ (STF) অভিযান চালিয়ে ১৩ কেজি বিস্ফোরক বাজেয়াপ্ত করে। এই ঘটনায় রাজারহাটে কার্বাইন, ৯ এমএম পিস্তল-সহ ২জন গ্রেফতার করা হয়। সাপুরজি বাসস্ট্যান্ডে রাজ্য পুলিশের এসটিএফের অভিযান চালায়। কোথায়, কী উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বিস্ফোরক? তদন্ত শুরু করে এসটিএফ।


জানা গেছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সাপুরজি আবাসনের কাছের বাসস্ট্যান্ডে হানা দেয় কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের আধিকারিকরা। এই সাপুরজি আবাসনের কাছেই কিছুদিন আগে এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটেছিল। বাসস্ট্যান্ড থেকে বিস্ফোরক ও অস্ত্র সহ দুই জনকে পাকড়়াও করেন এসটিএফের আধিকারিকরা। কোথা থেকে ওই বিস্ফোরক ও অস্ত্র আনা হয়েছে, কী উদ্দেশে আনা হয়েছে, কোথায় নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, তা ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করে এসটিএফ। বাজেয়াপ্ত হওয়া ১৩ কেজি বিস্ফোরকের প্রকৃতি কী ধরনের তাও জানার চেষ্টা চালানো হয়। এরপরই একে একে প্রকাশ্যে আসে টুকরো ঘটনা।