শুভেন্দু ভট্টাচার্য, কোচবিহার: ফের পড়ুয়াদের হাতে নিগৃহীত অধ্যাপক। কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই আক্রান্ত শিক্ষক। রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের মধ্যে পড়ে মার খেলেন অধ্যাপক। ক্যাম্পাসেই ছাত্র-কর্মী ইউনিয়নের কাছে ঘাড়ধাক্কা খেলেন অধ্যাপক। 


কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই অধ্যাপককে ধাক্কা। জানা গিয়েছে, উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে এসে হেনস্থার শিকার কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। রাজ্যপাল নিযুক্ত উপাচার্য সংঘাতে নাটকীয় মোড়, অধ্যাপককে হেনস্থা। উপাচার্যকে ঢুকতে বাধা দেওয়ার পাশাপাশি অফিসে তালা মেরে ছাত্রদের বিক্ষোভও চলে এদিন। 


এমনকী, গাড়িও ফেরত পাঠিয়ে দিল বিক্ষোভকারীরা, অন্য গাড়িতে ফিরলেন উপাচার্য। সাসপেন্ডেড রেজিস্ট্রারের অফিসে প্রবেশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয়। সঙ্গী তৃণমূলপন্থী অধ্যাপক-কর্মী সংগঠন, 'সিল' করা ঘরে ঢুকলেন সাসপেন্ডেড রেজিস্টার।  ঘর খুলে কীভাবে ভিতরে ঢুকল? প্রশ্ন রাজ্যপাল নিযুক্ত উপাচার্যে। উচ্চ শিক্ষা দফতরের নির্দেশেই কাজে যোগ, দাবি সাসপেন্ডেড রেজিস্ট্রারের। অনেক দাবি আছে, মানছেন না, তাই বিক্ষোভ, দাবি টিএমসিপির।                                                            


রাজ্যজুড়েই মারধর! 


এদিকে, বাড়ির আশেপাশের মহিলারা দু'-একটা থাপড় টাপড় দিয়েছে। সে দিতেই পারে। চোপড়ার বিধায়কের সুরেই সালিশি-মাতব্রিকে সমর্থন করে, ফুলবাড়ির ঘটনায় মহিলার ঘাড়ে দোষ চাপালেন পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী। রাজ্যের শাসক দলকে কটাক্ষ করেছে বিরোধীরা।


আরও পড়ুন, বাংলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে নৌকো বাইচ খেলা? বাংলার 'বোটম্যান' আগলে রাখছেন 'সাধের তরণী'কে


অন্যদিকে, আড়িয়াদহে মা ও ছেলেকে মারধরের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে তৃণমূলের। মূল অভিযুক্ত জয়ন্ত সিংয়ের সঙ্গে মদন মিত্র, তাঁর ছেলে এবং কাউন্সিলর পুত্রবধূর ছবিও সামনে এসেছে। যদিও দায় এড়িয়ে মদন মিত্র বলছেন, যখন ছবিটা তোলা হয়, তখন ক্রাইম করেনি জয়ন্ত। তৃণমূল ঘনিষ্ঠ হওয়ায় কি এখনও গ্রেফতার হননি মূল অভিযুক্ত? তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা।                                                                                            


আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে