জয়ন্ত পাল ও কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, কলকাতা: ৩ মাস বেতন বাকি থাকায় নার্সারির এক পড়ুয়াকে স্কুলে ৪০ মিনিট আটকে রাখার অভিযোগ উঠল কাশীপুরে। থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন শিশুর মা। যদিও যোগাযোগ করা হলেও, এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি ওই বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের প্রিন্সিপাল।


৩ মাসের বেতন বকেয়া! সেই কারণে নার্সারির এক পড়ুয়াকে ৪০ মিনিটের বেশি সময় আটকে রাখার অভিযোগ উঠল স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। পরিবারের দাবি, বাড়ি ফিরে অজ্ঞান হয়ে যায় শিশু! এমনই অমানবিক আচরণের অভিযোগ উঠল কাশীপুরের একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে! স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন শিশুর মা!


নার্সারির পড়ুয়ার মায়ের দাবি, সম্প্রতি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার জন্য কিছু সমস্যার জেরে মেয়ের স্কুলের তিন মাসের বেতন দিতে পারেননি। এই অবস্থায় শুক্রবার স্কুলে পরীক্ষা ছিল। সকাল সোয়া নটা নাগাদ, স্কুল থেকে ছুটি দেওয়ার কথা থাকলেও, অভিযোগ, পড়ুয়াকে স্কুলে আটকে রাখা হয়। মহিলার দাবি, তাঁর স্বামী মেয়েকে আনতে গেলেও প্রথমে ছাড়া হয়নি। 


স্কুলের তরফে বলা হয়, প্রিন্সিপালের নির্দেশ মতো, বেতন না মেটানো পর্যন্ত শিশুকে তারা ছাড়তে পারবেন না। পরিবারের দাবি, বাড়ি ফিরে প্রথমে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশু। পরে অজ্ঞান হয়ে যায়। এরপরই সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। যদিও এ নিয়ে স্কুলের প্রিন্সিপালের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও, তিনি কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ তারা পেয়েছেন, তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


অন্যদিকে অন্ধ বিশ্বাসের জের! মৃত্যুর পরেও শেষকৃত্য না করে শিশুর দেহ ঘরবন্দি করে শুরু হল প্রাথর্না। একরত্তির দেহ খুবলে খেল পিঁপড়ে। মর্মান্তিক এই ঘটনার সাক্ষী পাথর প্রতিমার রাক্ষসখালি গ্রাম। দীক্ষাগুরুর বিরুদ্ধে ভুল বোঝানোর অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখালেন এলাকার বাসিন্দারা। এলাকায় সচেতনতামূলক প্রচার চালানোর আশ্বাস দিয়েছে বিজ্ঞান মঞ্চ।