মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়, হিন্দোল দে, পশ্চিম বর্ধমান: দুর্গাপুরে মেডিক্যাল পড়ুয়াকে গণধর্ষণের ঘটনায়, সকাল থেকেই ড্রোন উড়িয়ে চলছে পুলিশের তল্লাশি। দুর্গাপুরে ডাক্তারি পড়ুয়াকে 'গণধর্ষণ' এর ঘটনায় পূর্বেই MBBS পড়ুয়ার গণধর্ষণকাণ্ডে আটক করা হয়েছিল বেশ কয়েকজনকে। এবার ডাক্তারি পড়ুয়াকে 'গণধর্ষণ'কাণ্ডের ৩৬ ঘণ্টা পর গ্রেফতার করা হল ৩ জনকে।
আরও পড়ুন, এবার ERO নিয়োগ নিয়ে মুখ্যসচিবকে চিঠি দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন
ভিন রাজ্য থেকে দুর্গাপুরে ডাক্তারি পড়তে আসা তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতিতার দাবি, তিনি সহপাঠীর সঙ্গে বাইরে খেতে গেছিলেন। অভিযোগ, ফেরার সময় তাঁর পথ আটকে, মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে গণধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে নির্যাতিতার পরিবার। পুলিশ সূত্রে খবর, পুলিশ একাধিক তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে। এবং সেই তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতেই কয়েকজনকে আটক করা হয়।এবং যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাঁদের এই ঘটনা সরাসরি যুক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গোটা ঘটনায় তিনজনের উপস্থিতি একেবারে স্পষ্ট বলেই দাবি করা হয়েছে। আটকের পর তাঁদের পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ চলছিল।এবং শেষ অবধি পাওয়া খবর, এবার মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে তাঁদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গণধর্ষণকাণ্ডে কারা জড়িত, তাঁদের খোঁজে ড্রোন উড়িয়ে চলছে তল্লাশি। সকালে ঘটনাস্থলে যান আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারা। দুর্গাপুরে মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ! পুলিশ সূত্রে খবর, 'ক্যাম্পাসের বাইরে দুষ্কৃতীদের অত্যাচারের শিকার ডাক্তারির পড়ুয়া। সহপাঠীর সঙ্গে খেয়ে ক্যাম্পাসে ফেরার সময় আটকায় ২-৩জন দুষ্কৃতী', তারপরেই ফোন কেড়ে নির্জন জায়গায় টেনে নিয়ে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে। বয়ান নেওয়া হয়েছে নির্যাতিতার, অভিযোগ পেয়ে চলছে তদন্ত। ওড়িশার জলেশ্বরের বাসিন্দা MBBS-এর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীআইকিউ সিটি মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রীকে এই গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, নির্যাতিতার সঙ্গীর ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। RG কর-কাণ্ডের ছায়া এবার দুর্গাপুরের বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে!ক্যাম্পাসের কাছেই ডাক্তারি পড়ুয়াকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। নির্যাতিতা দুর্গাপুরের IQ সিটি মেডিক্যাল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের MBBS পড়ুয়া। ওড়িশার জলেশ্বরের বাসিন্দা তিনি। পুলিশ সূত্রে দাবি, নির্যাতিতার অভিযোগ, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ তিনি সহপাঠীর সঙ্গে বাইরে খেতে গিয়েছিলেন। ফেরার সময় ২-৩ জন যুবক রাস্তা আটকায়। ডাক্তারি পড়ুয়ার মোবাইল ফোন কেড়ে, নির্জন জায়গায় টেনে নিয়ে গিয়ে তাঁকে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ছাত্রীর সঙ্গে থাকা সহপাঠীকেও সন্দেহের বাইরে রাখছে না অভিযোগকারিণীর পরিবার।