DYFI Brigade Meeting: 'যে মাঠে খেলা হবে বলেছিল, সেই মাঠের দখল নিতে এসেছি', DYFI সমাবেশ থেকে হুঙ্কার মীনাক্ষীর
DYFI Meeting: ৫০ দিনের ইনসাফ যাত্রার পর এবার লোকসভা ভোটের আগে ব্রিগেডে শক্তি প্রদর্শন করবে সিপিএমের যুব সংগঠন
'যারা বলেছিল খেলা হবে, সেই মাঠের দখল নিতে এসেছি। অনেক দূর থেকে লড়াইয়ের বার্তা নিয়ে এসেছি', ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ মীনাক্ষীর। 'ইনসাফ চেয়ে লড়াইয়ে নেমেছি, পিছু হটার প্রশ্ন নেই', ইনসাফের লড়াই ক্ষণিকের নয়, অবিরাম, ধারাবাহিক। যতদিন গরিবের টুঁটি চিপে ধরার চেষ্টা হবে, বামপন্থীরা রক্তবীজের ঝাড়, লড়ে যাবে, হুঙ্কার মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের। দুর্নীতির অভিযোগকে হাতিয়ার করে তৃণমূল সমর্থকদেরও আহ্বান।
জেলা থেকে কলকাতা, ব্রিগেডে মিশল সব পথ। শিক্ষা দুর্নীতি, রেশন দুর্নীতির মধ্যেই ব্রিগেডে ডিওয়াইএফআইয়ের সমাবেশে জনজোয়ার। লোকসভা ভোটের আগে একযোগে তৃণমূল-বিজেপিকে আক্রমণ। হাইভোল্টেজ লোকসভা ভোটের আগে, রাজ্য়জোড়া কর্মসূচিতে বিপুল সাড়া দেখে উচ্ছ্বসিত সিপিএম নেতৃত্ব।
মমতা-অভিষেক থেকে অনুব্রত-জ্যোতিপ্রিয়, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে মঞ্চ থেকে সুর চড়ালেন মহ সেলিম।
'কত পেলে, কত খেলে, সেই হিসেব দিন', ব্রিগেডে DYFI এর মঞ্চ থেকে তৃণমূলকে নিশানা সেলিমের
'বাংলার ভূতকে তাড়ানোর জন্য যৌবনের দূতই যথেষ্ট। বাংলাকে বাঁচানোর জন্য মীনাক্ষীদের লড়াই, শপথ শুরু হল, জারি থাকবে', DYFI এর মঞ্চ থেকে বক্তব্য মহ সেলিমের
'যে মাঠে খেলা হবে বলেছিল, সেই মাঠের দখল নিতে এসেছি', DYFI সমাবেশ থেকে হুঙ্কার মীনাক্ষীর।
'আজ যারা ব্রিগেডে আসবেন, ভোটের দিন তাঁরা যেন নিজেদের পার্টিকেই ভোট দেন। তাহলেই বাংলার মঙ্গল', ডিওয়াইএফআই-এর ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট তৃণমূল মুখপাত্র দেবাংশ ভট্টাচার্যর
তৃণমূলের একজন সাংসদ, ভুয়ো আইএএসের কাছে ভুয়ো ভ্যাকসিন নিচ্ছে। চাকরি, মিড ডে মিল থেকে পাথর, কয়লা, বালি চুরি করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। যারা বলেছিল ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেব, তারা এখন বেঞ্চে বেঞ্চে দৌড়চ্ছে। সবাইকে জেলে পোরা হবে, ব্রিগেড বলছে চোর ধরো, জেল ভরো', ইনসাফের জন্য লড়াই চলবে, হুঙ্কার হিমঘ্নরাজ ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক, ডিওয়াইএফআই
বেজে গেল লোকসভা ভোটের দামামা, আজ DYFI-এর ব্রিগেড সমাবেশ। ৫০ দিনের মিছিল শেষে জমায়েত, তারুণ্যে ভর করে ভোটে ‘ইনসাফ’ পাবে CPM?
রেল-সড়ক-জলপথে কলকাতামুখী জেলা। শিয়ালদা-হাওড়া থেকে মিছিল ঢুকছে ব্রিগেডে। জেলা থেকে কলকাতায় দলে দলে কর্মী-সমর্থকরা।
প্রাপ্য টাকা, প্রাপ্য চাকরির ডাকে ব্রিগেডমুখী জনতা।
রবিবার সকালে দুর্গাপুর স্টেশনে বাম কর্মী, সমর্থকদের ভিড়। অগ্নিবীণা এক্সপ্রেসে চড়ে কলকাতায় রওনা দেন তাঁরা। সড়কপথেও ব্রিগেডে আসছেন DYFI-এর কর্মী, সমর্থকরা। ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের মুচিপাড়া উড়ালপুলের নীচে এসে দাঁড়াচ্ছে বাস। স্লোগান দিতে দিতে বাসে চড়ে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
ছন্দে ফিরতে চাইছে বাংলা। ব্রিগেড সমাবেশের আগে বললেন সেলিম। লাভ কী, ফল তো শূন্য, কটাক্ষ তৃণমূলের। বাংলায় কুস্তি, দিল্লিতে দোস্তি, খোঁচা শুভেন্দুর।
ব্রিগেডের জনসভায় সুন্দরবনে নদী পথে সিপিএম নেতাকর্মীরা সকাল সকাল রওনা দিলেন।ঘন কুয়াশার দৃশ্যমানতাকে উপেক্ষা করে নদীপথে ব্রিগেডে জনসভার উদ্দেশ্যে রওনা সিপিএম নেতাকর্মী সমর্থকদের।
আজ বাম-যুবদের ব্রিগেড সমাবেশ। রাতে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর পাম অ্যাভিনিউয়ের ফ্ল্যাটে গেলেন মীনাক্ষীরা। বড় ব্রিগেড, ভাল ব্রিগেড হবে, বার্তা বুদ্ধবাবুর, জানালেন মীনাক্ষী।
আজ ব্রিগেডের সমাবেশে ঝাড়গ্রাম থেকে চোখে পড়ার মত লোক রওনা হয়েছে। গতকাল রাত থেকে দফায় দফায় যে ভাবে কলকাতার উদ্দেশ্যে লোক রওনা হয়ছে তা বর্তমান সরকার কে চিন্তায় ফেলতে বাধ্য। ঝাড়গ্রাম জেলা থেকে প্রায় ১৯ টা বাস ২২টা পিকআপ ভ্যান এবং ৫টা ট্রেনে ভাগ করে করে দফায় দফায় যুব থেকে সিনিয়ার সকলেই রওনা দিয়েছে ব্রিগেডের উদ্দেশ্যে। তৃণমূল, বিজেপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ও গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্রিগেড অভিযান।
DYFI-এর ডাকে আজ ইনসাফ ব্রিগেড। শিয়ালদা স্টেশন, হাওড়া স্টেশন, শ্য়ামবাজার, হাজরা, পার্ক সার্কাস, সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশন, ও সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে ব্রিগেডমুখী হবে ৭টি মিছিল। ৫০ দিনের ইনসাফ যাত্রার পর এবার লোকসভা ভোটের আগে ব্রিগেডে শক্তি প্রদর্শন করবে সিপিএমের যুব সংগঠন।
প্রেক্ষাপট
DYFI-এর ডাকে আজ ইনসাফ ব্রিগেড। শিয়ালদা স্টেশন, হাওড়া স্টেশন, শ্য়ামবাজার, হাজরা, পার্ক সার্কাস, সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশন, ও সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে ব্রিগেডমুখী হবে ৭টি মিছিল। ৫০ দিনের ইনসাফ যাত্রার পর এবার লোকসভা ভোটের আগে ব্রিগেডে শক্তি প্রদর্শন করবে সিপিএমের যুব সংগঠন। এর আগে ইনসাফের দাবিতে বাইশশো কিলোমিটার পদযাত্রা করেছেন DYFI-এর নেতা-নেত্রী-কর্মী-সমর্থকরা। হাইভোল্টেজ লোকসভা ভোটের আগে, রাজ্য়জোড়া কর্মসূচিতে বিপুল সাড়া দেখে উচ্ছ্বসিত সিপিএম নেতৃত্ব।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -