কলকাতা: কলকাতা বিমানবন্দরে (Kolkata Airport) অগ্নিকাণ্ডের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত হবে। আজ কলকাতায় (Kolkata) আসছেন DGCA-এর আধিকারিকরা। আসবেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ ও অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের প্রতিনিধিরাও। আজ কলকাতা বিমানবন্দরে পরিষেবা স্বাভাবিক হলেও বন্ধ রাখা হয়েছে D পোর্টাল। গতকাল রাত ৯টা ১২ মিনিটে D পোর্টালের ১৬ নম্বর কাউন্টারে আগুন লাগে। ধোঁয়ায় ভরে যায় গোটা টার্মিনাল। দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকে অন্তর্দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উড়ান।


৮টি বিমানের উড়ান আটকে যায়। ৩টি বিমান নামানো হলেও, যাত্রীদের বেরোতে দেওয়া হয়নি। বিমানবন্দরের নিজস্ব দমকল-সহ ৮টি ইঞ্জিন একঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। রাত ১১টা ৪৮ মিনিটে ফের উড়ান চালু হয়। প্রশ্ন উঠেছে, কলকাতার মতো গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বয়ংক্রিয় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কাজ করল না কেন? বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেখানে আগুন লেগেছে তার কাছেই কনভেয়ার বেল্ট রয়েছে। তাই সুরক্ষার কথা ভেবে নির্দিষ্ট ওই জায়গাটিতে স্বয়ংক্রিয় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছিল বলে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক অনুমান।


কলকাতা বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। রাত ৯টা ১২ মিনিটে, ডিপার্টচারের ডি পোর্টালের ১৬ নম্বর কাউন্টারের কাছে আগুন লাগে। ধোঁয়ায় ভরে যায় বিমানবন্দর। আতঙ্ক ছড়িয়ে প়ড়ে যাত্রীদের মধ্যে। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ওই সময়ে ৮টি বিমানের ওড়ার কথা ছিল কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের জেরে চেকিং ও বর্ডিংয়ের কাজ ব্যাহত হওয়ায়, ওড়েনি ৮টি বিমান। ৩ বিমান নামলেও, যাত্রীদের বাইরে বের হতে দেওয়া হয়নি। প্রথমে বিমানবন্দরের কর্মীরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে বিমানবন্দরের নিজস্ব দমকল-সহ ৮টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় ১ ঘণ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ, বি পোর্টাল থেকে ডোমেস্টিকের চেকিং ও বর্ডিং শুরু হয়।


কিন্তু কলকাতার মতো গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বয়ংক্রিয় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কাজ করল না কেন? স্বাভাবিকভাবেই উঠেছে এই প্রশ্ন। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে দাবি করা হয়েছে, যেখানে আগুন লেগেছে তার কাছেই কনভেয়ার বেল্ট রয়েছে। তাই সুরক্ষার কথা ভেবে নির্দিষ্ট ওই জায়গাটিতে স্বয়ংক্রিয় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। তবে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছিল বলে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক অনুমান।