RG Kar Hospital News LIVE: আরজি কর কাণ্ডের মধ্যেই রাজ্যের নতুন স্বাস্থ্য অধিকর্তা হচ্ছেন দেবাশিস হালদার
RG Kar Hospital News Updates: আরজি কর হাসপাতালকাণ্ডে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য... সব খবরের লাইভ আপডেট দেখুন
আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে সিটের সদস্য সংখ্যা ৭ থেকে বেড়ে ৬৩
আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন, লালবাজারে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ
নির্যাতিতার বাড়িতে প্রথম যার ফোন, কাল সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকেও তলব
কীসের ভিত্তিতে নির্যাতিতার বাড়িতে ফোন? জানতে চায় পুলিশ: সূত্র
আরজি করের ৭জন জুনিয়র চিকিৎসককে ডেকে লালবাজারে জিজ্ঞাসাবাদ
কাল আরজি করের চেস্ট মেডিসিনের বিভাগীয় প্রধানকেও লালবাজারে তলব --
শুধু ৪তলার নয়, পুলিশের নজরে হাসপাতালের ৩০টি ক্যামেরার ফুটেজ
আরজি করে অন ডিউটি মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ, খুন। প্রতিবাদে সরব প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ও। আরজি মেডিক্যাল কলেজের সামনে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন প্রেসিডেন্সির পড়ুয়া ও শিক্ষকদের একাংশের।
আরজি কর কাণ্ডের মধ্যেই রাজ্যের নতুন স্বাস্থ্য অধিকর্তা। রাজ্যের নতুন স্বাস্থ্য অধিকর্তা হচ্ছেন দেবাশিস হালদার। অবসরের পরেও স্বাস্থ্য অধিকর্তার দায়িত্বে ছিলেন সিদ্ধার্থ নিয়োগী। অবসরের পর ১৫ মাস স্বাস্থ্য অধিকর্তার দায়িত্বে ছিলেন সিদ্ধার্থ নিয়োগী। রাজ্যের যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা ছিলেন দেবাশিস হালদার ।
আরজি করের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করেই খুন
বলছে মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্ত: সূত্র
'মৃত্যুর আগে ধর্ষণ, গোপনাঙ্গে গভীর ক্ষত'
বলছে মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্ত: সূত্র
'শ্বাসরোধ করেই খুন, পায়ের পাতায় চোট'
'প্রথমে দমবন্ধ করে খুনের চেষ্টা, পরে গলা টিপে হত্যা'
'নির্যাতিতার শরীরের ঊর্ধ্বাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন'
'মাথাতেও চোট, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন'
বলছে মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্ত: সূত্র
ডিএনএ নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হল দেহরস
আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে সিটের সদস্য সংখ্যা ৭ থেকে বেড়ে ৬৩
আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন, লালবাজারে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ
নির্যাতিতার বাড়িতে প্রথম যার ফোন, কাল সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকেও তলব
কীসের ভিত্তিতে নির্যাতিতার বাড়িতে ফোন? জানতে চায় পুলিশ: সূত্র
আরজি করের ৭জন জুনিয়র চিকিৎসককে ডেকে লালবাজারে জিজ্ঞাসাবাদ
কাল আরজি করের চেস্ট মেডিসিনের বিভাগীয় প্রধানকেও লালবাজারে তলব --
শুধু ৪তলার নয়, পুলিশের নজরে হাসপাতালের ৩০টি ক্যামেরার ফুটেজ
আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন, লালবাজারে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ। নির্যাতিতার বাড়িতে প্রথম যার ফোন, কাল সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকেও তলব । আরজি করের ৭জন জুনিয়র চিকিৎসককে ডেকে লালবাজারে জিজ্ঞাসাবাদ। কাল আরজি করের চেষ্ট মেডিসিনের বিভাগীয় প্রধানকেও লালবাজারে তলব। কলকাতা পুলিশের সিটের সদস্য সংখ্যা ৭ থেকে বাড়িয়ে করা হল ২৮। শুধু ৪তলার নয়, পুলিশের নজরে হাসপাতালের ৩০টি ক্যামেরার ফুটেজ ।
আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন, উদ্বিগ্ন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী । 'কর্মস্থলেই মহিলা অসুরক্ষিত, দ্রুত এবং কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে'। যেন বিচার পায় নির্যাতিতার পরিবার, রাজ্য সরকারের উদ্দেশে বার্তা প্রিয়ঙ্কার
দেশজুড়ে আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের ঝড়। বিচার চেয়ে বিক্ষোভ-মিছিলে দিল্লির এইমসের চিকিৎসকরা।
এই ঘটনায় জড়িত আরও কেউ থাকলে আগামী ৪-৫ দিনের মধ্যে গ্রেফতার হবে, তারপরেও পরিবার পুলিশের তদন্তে সন্তুষ্ট না হলে মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন তাই হবে, জানালেন কলকাতা পুলিশের সিপি বিনীত গোয়েল।
আর জি কর হাসপাতালে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এবার হাসপাতালের উল্টোদিকে অবস্থানে বসল এসএফআই, ডিওয়াইএফআই। দোষীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত ধর্না আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি।
আর জি কর হাসপাতালে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এবার হাসপাতালের উল্টোদিকে অবস্থানে বসল এসএফআই, ডিওয়াইএফআই। দোষীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত ধর্না আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি।
আর জি কর কাণ্ডে তৃণমূল সরকারকে আক্রমণে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশি তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন, সিবিআই দাবি। 'বাংলায় যা হচ্ছে, সেটা সরকারের তৈরি আতঙ্ক। তদন্তে কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা হচ্ছে।আসল সত্য ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে', সিবিআই দাবি করে অভিযোগ বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদের
কলকাতায় এলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের ২ প্রতিনিধি। আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে কলকাতায় জাতীয় মহিলা কমিশন। বিমানবন্দর থেকে লালবাজার যাচ্ছেন জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা। সেখানে পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মহিলা কমিশনের ২ প্রতিনিধি। আজ নিহত মহিলা চিকিৎসকের বাড়িতেও যাবেন কমিশনের ২ প্রতিনিধি।
আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ। জেলায় জেলায় কর্মবিরতি চিকিৎসকদের। 'নো সেফটি,নো ডিউটি' স্লোগান তুলে অবস্থান চিকিৎসকদের।
নিহত চিকিৎসকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'যেই জড়িত থাক, তাকে শাস্তি পেতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে আমরা ফাঁসির দাবি জানাব। ওখানে সিকিওরিটি ছিল, তাও কী করে এমন ঘটনা ঘটল ভেবে পাচ্ছি না। যে প্রথম পরিবারকে ফোন করেছিল, তাকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। যত দ্রুত সম্ভব রহস্যের কিনারা করতে হবে, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
RG কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে খুনের প্রতিবাদ। আজ দেশজুড়ে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে চিকিৎসক সংগঠন ফেডারেশন অফ রেসিডেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশন বা FORDA. দিল্লি AIIMS, সফদরজং-সহ রাজধানীর বড় বড় হাসপাতালের রেসিডেন্ট চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করছেন। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা চালু রয়েছে। চণ্ডীগড় PGI-তেও আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখান চিকিৎসকরা। লখনউ, জয়পুরেও শুরু হয়েছে প্রতিবাদ। অন্যদিকে, RG করকাণ্ডে কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দিয়ে তদন্ত ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা আইন চালুর দাবিতে আগামীকাল নন-ইমার্জেন্সি বিভাগে কর্মবিরতি পালনের ডাক দিয়েছে মহারাষ্ট্র অ্যাসোসিয়েশন অফ রেসিডেন্ট ডক্টর্স।
এই ঘটনায় জড়িত আরও কেউ থাকলে আগামী ৪-৫ দিনের মধ্যে গ্রেফতার হবে, তারপরেও পরিবার পুলিশের তদন্তে সন্তুষ্ট না হলে মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন তাই হবে, জানালেন কলকাতা পুলিশের সিপি বিনীত গোয়েল।
সোমবার আরজি করে নিহত চিকিৎসকের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তিনি বলেন, 'যেই জড়িত থাক, তাকে শাস্তি পেতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে আমরা ফাঁসির দাবি জানাব। ওখানে সিকিওরিটি ছিল, তাও কী করে এমন ঘটনা ঘটল ভেবে পাচ্ছি না। যে প্রথম পরিবারকে ফোন করেছিল, তাকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। রবিবারের মধ্যে মামলার কিনারা না করতে পারলে, সিবিআইকে দিয়ে দেব। যদিও সিবিআই-এর সাফল্যের হার খুবই কম। যত দ্রুত সম্ভব রহস্যের কিনারা করতে হবে'।
আরজি কর কাণ্ডে পুলিশকে রবিবার পর্যন্ত ডেডলাইন দিলেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'রবিবারের মধ্যে এই তদন্তের কিনারা করতে না পারলে সিবিআইকে দেওয়া হবে তদন্তভার।'
'আদালতে ফাঁসির দাবি জানাব', নিহত চিকিৎসকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নিহত চিকিৎসকের বাড়িতে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলছেন মুখ্যমন্ত্রী
আরজি কর কাণ্ডের পর তৎপর প্রশাসন। শুরু হল কলেজ এবং হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায় আলো লাগনোর কাজ। যেসব জায়গায় আলো নষ্ট হয়ে গেছে, সেগুলিই ঠিক করা হচ্ছে। ঘুরে দেখলেন আমাদের প্রতিনিধি ঝিলম করঞ্জাই।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নিহত চিকিৎসকের বাড়িতে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিবারের সঙ্গে কথা বলছেন। এর আগে তিনি ফোনে কথাও বলেছিলেন।
আর জি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয়ের কাছে থাকা পুলিশের বাইক বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। পুলিশের টহলদারির বাইক চেপেই ঘুরত সঞ্জয়। সরকারি বাইকে সরকারের টাকায় তেল ভরে ঘুরতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল সঞ্জয়কে। ঘটনার দিন ওই বাইক চেপেই এসেছিল আর জি কর হাসপাতালে: সূত্র
ভোরে আর জি কর হাসপাতালে ক্যামেরা নিয়ে পুলিশের টিম। চিকিৎসক খুনের আগে-পরের ঘটনাক্রম সাজাতে সেমিনার রুম ও চারতলার ভিডিওগ্রাফি হল আড়াই ঘণ্টা ধরে।
আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে পড়ুয়া আন্দোলনের চাপে ইস্তফা হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের। 'পড়ুয়া, মানুষ এটাই চেয়েছিলেন। কেউ বাধ্য করেনি, স্বেচ্ছায় পদত্যাগ, মুখে কথা বসিয়ে রাজনৈতিক খেলা হয়েছে', সাংবাদিকদের সামনে অভিযোগ অধ্যক্ষের। মুখের কথায় বিশ্বাস করি না, লিখিত আকারে পদত্যাগপত্র চাই, দাবি আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের
আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে পড়ুয়া আন্দোলনের চাপে ইস্তফা দিলেন হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। অন্যদিকে, RG করে মহিলা চিকিৎসক খুনের ঘটনায় এবার তথ্য প্রমাণ জোগাড় করছে পুলিশ বেশ কয়েকজনের বয়ান রেকর্ড করা হচ্ছে
RG কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধৃত সঞ্জয় একাই খুন করেছে? নাকি ছিল অন্য কেউ? এবার সঞ্জয়ের DNA ম্যাপিং করাতে চলেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, পড়ুয়া-চিকিৎসকের শরীরে মেলা সিমেন স্যাম্পলের সঙ্গে সঞ্জয়ের রক্তের নমুনা মিলিয়ে হবে DNA ম্যাপিং
RG কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আউটডোরের মূল গেট বন্ধ। বাইরে রোগীদের ভিড়। গ্যাসট্রোএন্টেরোলজি বিভাগে দেখাতে ছেলে ও জামাইয়ের সঙ্গে আজই রাঁচি থেকে এসেছেন গীতা দে। তাঁর দাবি, চিকিৎসকরা আসবেন না জানিয়ে হাসপাতালের নিরাপত্তা রক্ষী তাঁদের ফিরে যেতে বলেন।
RG করে মহিলা চিকিৎসক খুনের ঘটনায় এবার তথ্য প্রমাণ জোগাড় করছে পুলিশ। বেশ কয়েকজনের বয়ান রেকর্ড করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে আরজি করের ৪ চিকিৎসককে। যে ডেলিভারি বয় মহিলা চিকিৎসককে অনলাইন খাবার ডেলিভারি করেছিলেন, তাঁরও বয়ান নিতে চায় পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিহতের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে আজ ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে। বৈজ্ঞানিক তথ্য প্রমাণের পাশাপাশি, পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ মেলানোর কাজ চালাচ্ছে কলকাতা পুলিশের STF।
RG করে মহিলা চিকিৎসক খুনের ঘটনায় এবার তথ্য প্রমাণ জোগাড় করছে পুলিশ। বেশ কয়েকজনের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। যে ডেলিভারি বয় হাসপাতালে ওই দিন মহিলা চিকিৎসককে অনলাইনে আনানো খাবার ডেলিভারি করেছিলেন, তাঁরও বয়ান নিতে চায় পুলিশ। অন্যদিকে পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিহতের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। আজ ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে। বৈজ্ঞানিক তথ্য প্রমাণের পাশাপাশি, পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ মিলিয়ে গোটা বিষয়টি বিস্তারিতভাবে খতিয়ে দেখবে কলকাতা পুলিশের SIT.
আজ ময়নাতদন্তের চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়ার আগে, চারতলার সেমিনার হলে যাবে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের তিন সদস্যের দল। তারপর ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন কলকাতা পুলিশের অফিসাররা। সেখানে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত হাতে আসা পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট মিলিয়ে দেখা হবে। পুলিশ সূত্রে দাবি, গ্রেফতারের পর সঞ্জয় রায়ের কাছ থেকে উদ্ধার হয় জুতো। তাতে রক্ত লেগে ছিল। সেই জুতো জোড়া বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই ভয়ঙ্করকাণ্ড ঘটানোর পর প্রমাণ লোপাট করতে জামা ও বারমুডা ধুয়ে ফেলে সঞ্জয়। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি ওই মহিলা চিকিৎসককে আগে থেকেই চিনত এই সিভিক ভলান্টিয়ার? আগে থেকেই তাঁকে টার্গেট করেছিল? বৃহস্পতিবার সবার নজর এড়িয়ে কী করে জরুরি বিভাগের চারতলায় পৌঁছে গেছিল সে? চেষ্ট মেডিসিন ডিপার্টমেন্টের সেমিনার হল কি রেকি করেছিল?
RG কর মেডিক্যাল হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতির প্রভাব জরুরি বিভাগেও পড়ার আশঙ্কা। কলকাতার অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজেও জরুরি বিভাগের পরিষেবায় প্রভাব পড়ার আশঙ্কা। স্বাস্থ্য ভবনের তরফে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার জন্য বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। প্রয়োজনে পরিস্থিতি সামাল দিতে চিকিৎসকদের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে জরুরি বিভাগে পাঠানো হবে। RG করের পড়ুয়াদের একাংশের আজ প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রতিবাদ-অবস্থানের পরিকল্পনা। ময়নাতদন্তকারী ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আজ পুলিশের তদন্তকারীদের ঘটনাস্থল পরিদর্শনের কথা
আরজি করে চিকিৎসক খুনে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের গুণপনার কথা এবার উঠে এল তারই পরিজনদের মুখে। অভিযোগ, বাড়ির সঙ্গে সম্পর্ক রাখত না সে। দেখত না মাকে। স্ত্রীর ওপরও মারাত্মক অত্য়াচার করত বলে অভিযোগ। প্রথম স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় সন্তানের মৃত্য়ুর জন্য় সঞ্জয়কেই দায়ী করেছেন তাঁর শাশুড়ি।
কলকাতা পুলিশের বাইক নিয়ে দাপিয়ে বেড়ানো, নিয়ম বহির্ভূতভাবে পুলিশের ব্য়ারাকে থাকা, এমনকী ডিউটি না করা! আর জি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে উঠছে এমন মারাত্মক সব অভিযোগ। কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির ছত্রছায়ায় ছিল সঞ্জয়। সেই কারণেই কি এত দাপট? লাগামহীন বাড়বাড়ন্ত? উঠছে প্রশ্ন।
আরজিকর কাণ্ডে কি কোনও বিশেষ কাউকে আড়াল করার চেষ্টা করছে প্রভাবশালী মহল? কুণাল ঘোষের পোস্ট করা ভাইরাল অডিও ঘিরে এখন এমনই প্রশ্ন উঠছে। তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তিনি।অন্যদিকে, X হ্যান্ডেলে আরজি কর মেডিক্য়াল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষকে সাসপেন্ড ও অপসারণের দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
প্রেক্ষাপট
RG কর মেডিক্যাল হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতির প্রভাব জরুরি বিভাগেও পড়ার আশঙ্কা। কলকাতার অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজেও জরুরি বিভাগের পরিষেবায় প্রভাব পড়ার আশঙ্কা। স্বাস্থ্য ভবনের তরফে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার জন্য বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। প্রয়োজনে পরিস্থিতি সামাল দিতে চিকিৎসকদের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে জরুরি বিভাগে পাঠানো হবে।
আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ার হয়েও কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির ছাতার তলায় ছিল সঞ্জয়। করত না ডিউটি। ঘাঁটি ছিল পুলিশ ব্যারাক। কার মদতে এত দাপট? কলকাতা পুলিশের বাইক নিয়ে দাপিয়ে বেড়াত সঞ্জয়। পুলিশ সংগঠনের ছত্রছায়ায় থেকেই কি লাগামহীন ধর্ষণ-খুনে ধৃত সঞ্জয়? আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয়ই কি একমাত্র অপরাধী? নাকি আরও কেউ জড়িত? খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। ফের ঘটনাস্থলে পুলিশ কমিশনার। মৃতার বাড়িতে অ্যাডিশনাল সিপি।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -