কলকাতা: এসএন ব্যানার্জি রোডে (SN Banerjee Road) ফুটপাতে খাবারের দোকানে আগুন (Fire Incident)। রাত সোয়া আটটা নাগাদ আগুন লাগে দোকানে। দমকলের একটি ইঞ্জিনের (Fire Engine) কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। রান্না করার সময় কোনওভাবে ফুলকি থেকে আগুন লাগে বলে অনুমান দমকলের। উল্লেখ্য, তবে এই প্রথমবার নয়, শহরে এর আগেও পার্ক সার্কাস-সহ একাধিকবার খাবারের দোকানে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।


আগেও একাধিকবার দোকানে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে


গত বছর হাওড়া শহরে ঘিঞ্জি এলাকায় ভয়াবহ আগুন লাগে। লেলিহান শিখা ঢেকে ফেলে চারিপাশ। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে চারিদিক। গতবছর পুজোর আগে এই বিপর্যয়ে ভেঙে পড়েন ব্যবসায়ীরা। বেলা ১২টা নাগাদ ব্যাগের দোকানে আগুন দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। হাওড়া ময়দানের কাছে এই চামড়ার ব্যাগের দোকান। ভয়াবহ আগুন মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে। ময়দান এলাকা হাওড়ার অন্যতম ব্যস্ত এলাকা। তার উপরে পুজোর সময়। এলাকায় তখন কেনাকাটার ভিড়। তাই আতঙ্ক গ্রাস করে এলাকাকে। ঘটনাস্থলে প্রথমে ২ ও পরে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন পৌঁছায়। আগুন নেভানোর প্রচেষ্টা চলে। এর আগে বউবাজারে সোনার গয়না তৈরির কারখানায় আগুন লাগে। ভস্মীভূত হয়ে যায় গয়না তৈরির কারখানা। সকালে বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটের একটি বাড়ির তিনতলায় আগুন লাগে। সেখানেও ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। ঘটনাস্থলে যান ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল কাউন্সিলর বিশ্বরূপ দে। দমকলের ৩টি ইঞ্জিন এসে একঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ।  


আরও পড়ুন, কুন্তল গ্রেফতারিতে কাদেরকে 'তদন্তের আওতায়' আনার দাবি দিলীপের ?


ট্যাংরায় প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ আগুন


গতবছর ডিসেম্বরে ট্যাংরায় (Tangra) প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ আগুন (Fire incident) লাগে। দমকলের ৩টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে (Fire Engine)আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। ঘড়ির কাটায় তখন সেদিন সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ ওই প্লাস্টিক কারখানায় আগুন (Fire Incident) লাগে।সম্প্রতি গড়িয়ার জনবহুল এলাকায় ভয়ঙ্কর আগুন লাগে। আগুনের গ্রাসে চলে যায় আস্ত একটি বাড়ি। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। ভোরবেলা এই আগুন লাগে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। স্থানীয় সূত্রে দাবি, ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ  গড়িয়ায় স্টেশনের কাছে  তেঁতুলবেড়িয়া এলাকায় আগুন লাগে। বাড়িতে কেউ থাকেন না বলেই খবর। বিধ্বংসী এই আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনতে নাকানিচোবানি খেতে হল দমকলকর্মীদের। বহুক্ষণ  আগুনের গ্রাসে চলে যাওয়া বাড়িটির ভিতরে ঢুকতেই পারেননি দমকল কর্মীরা।