কলকাতাঃ বেআইনি অনলাইন লটারিতে শহরজুড়ে কলকাতা পুলিশের তল্লাশি অভিযান (Kolkata Police)। গতকাল রাতে তিলজলা থানা এলাকার চৌবাগা রোড, গড়িয়াহাট থানা এলাকার বন্ডেল রোড ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রাম, এই তিন জায়গায় অনলাইন লটারির দোকানে হানা দেয় পুলিশ। ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয় (Arrested 7)। প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা উদ্ধার। বাজেয়াপ্ত এলইডি মনিটর, সিপিইউ, কি বোর্ড-সহ একাধিক সরঞ্জাম।


 বেআইনি অনলাইন লটারির জেরে ইতিমধ্য়েই শহরে সক্রিয় অভিযান চালাল কলকাতা পুলিশ


 বেআইনি অনলাইন লটারির জেরে ইতিমধ্য়েই শহরে সক্রিয় অভিযান চালাল কলকাতা পুলিশ। তবে শুধু মহানগরেই নয়, এর আগে অন্যান্য জেলাতেও এই ঘটনা ঘটেছে। মালদায়  এলাকায়  বেআইনি অনলাইন লটারির ব্যবসা বন্ধ করতে অভিযান চালায় ইংরেজবাজার পুলিশ। প্রসঙ্গত, লটারি হোক কিংবা অনলাইনের কোনও না কোনও টোপ দিয়ে এর আগেও একাধিক প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। ভুয়ো কল সেন্টার থেকে শুরু করে ভুয়ো পলিসি অ্যাজেন্ট, এসবই ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। প্রতারণার শিকার হয়েছেন একাধিক মানুষ। তবে ডিজিটালাইজেশনের যুগে একাধিক এহেন ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। যদিও তা পুরোপুরি থামানো যায়নি। তিলজলা থানা এলাকার ঘটনাই ফের তার জ্বলজ্যান্ত প্রমাণ।


আরও পড়ুন, 'শুভেন্দুকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না ?', 'সিবিআই সেটিং' নিয়ে বিস্ফোরক শান্তনু


রাজ্যে এর আগে টাকার লোভে অনলাইনে শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ, লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা


রাজ্যে এর আগে টাকার লোভে অনলাইনে শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ। অবিকল আসল লোগো-সহ ভুয়ো সংস্থার জালে এর আগে জড়িয়ে পড়েছিল দক্ষিণ ২৪ পরগণাবাসী। বেশ কয়েক লক্ষ টাকা হারানোর অভিযোগ। ফোনে ফোনেই অনলাইনে ভুয়ো এজেন্সিতে লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রতারণার শিকার হন তারা। পাশাপাশি শহর কলকাতায় আরও অনলাইন ভুয়ো সংস্থায় শিকার হয়েছেন আরও অনেকে। মূলত কখনও লটারি কখনও বিমা সংস্থার আড়ালে লুঠ চালিয়ে এই সাইবার অপরাধীরা। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপকও এর আগে ভুয়ো কল পেয়ে প্রতারণার শিকার হন। ট্রু কলারে ব্যাঙ্কের নাম দেখেই অজান্তে ফাঁদে পা দেন তিনি। অপরাধীরা লুঠের পদ্ধতিতে বদল আনে। আসলে ট্রু কলারে ব্যাঙ্কের নাম সেভ করেন অপরাধীরাই। সেই অছিলায় টাকা লুঠের ফাঁদ বাধে। 


 


বিস্তারিত আসছে...