কলকাতা: প্রেমিকাকে গুলি করে খুন করার চেষ্টা। গতকাল রাতে ক্যানিংয়ের মিঠাখালিতে প্রেমিকাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় যুবক। ৬-৭ মাস ধরে একসঙ্গেই থাকতেন তাঁরা ২ জন। আহত অবস্থায় কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয়েছে তরুণীকে। অভিযুক্ত প্রেমিক ভোলা প্রসাদকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।                                                                                                                                                                       


এর আগে এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারে শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটে! জমি নিয়ে পরিবারিক বিবাদের জেরে আত্মীয়কেই গুলি করে খুনের অভিযোগ ওঠে।  দিদির শ্বশুরবাড়িতে জমি বিবাদের নিষ্পত্তি করতে গিয়ে মৃত্যু হয় ভাইয়ের। নিহত মিঠুন সর্দারের বাড়ি উস্তি থানার সাতঘড়া এলাকায়। বহুদিন তাঁর দিদির শ্বশুরবাড়ির একটি জমি নিয়ে বিবাদ চলছিল। অভিযোগ, গতকাল জমির বাউন্ডারির পাঁচিল ভাঙতে যান তাঁদেরই আত্মীয় পরেশ মণ্ডল ও অজয় মণ্ডল। তখনই মিঠুন সর্দারকে ডেকে পাঠান তাঁর দিদি। অভিযোগ, বচসা চলাকালীন প্রথমে ইট ছোড়া হয়। তারপরই আচমকা গুলি চালিয়ে দেওয়া হয়। মৃত্যু হয় মিঠুন সর্দারের। অভিযুক্তরা এখনও পলাতক বলে খবর পুলিশ সূত্রে।


পাশাপাশি জামুড়িয়ার জামবাদে ভরসন্ধেয় শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটে। এদিন সন্ধে ৬টা নাগাদ ঘটনার সূত্রপাত। তৃণমূলের পার্টি অফিসের সামনে টোটো রাখাকে কেন্দ্র করে চালকের সঙ্গে শরবত বিক্রেতার বচসা বাধে। হাতাহাতিও বেধে যায়। স্থানীয়রা মিটমাট করে দিলেও, অভিযোগ, ঘণ্টা দেড়েক পর দলবল নিয়ে চড়াও হয়ে শরবত বিক্রেতাকে লক্ষ্য করে ২ রাউন্ড গুলি চালায় টোটো চালক। অল্পের জন্য রক্ষা পান শরবত বিক্রেতা। মূল অভিযুক্ত পরেশ ঘোষ পলাতক। পরেশের এক সঙ্গীকে আটক করেছে জামুড়িয়া থানার পুলিশ। টোটো চালকের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র কী করে এল, তা নিয়েই বারবার উঠছে  প্রশ্ন।