West Bengal Voter List Draft Live Updates: নাম না থাকা ভোটারদের অভিযোগ নিতে আজ থেকেই বুথে BLO-রা
Bengal SIR Draft List Live Updates: প্রতীক্ষার অবসান, প্রকাশিত হল খসড়া ভোটার তালিকা। নির্বাচনের কমিশনের অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে খসড়া তালিকা।
প্রেক্ষাপট
প্রতীক্ষার অবসান, প্রকাশিত হল খসড়া ভোটার তালিকা। নির্বাচনের কমিশনের অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে খসড়া তালিকা। voters.eci.gov.in এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করলেই মিলবে তালিকা। কমিশনের অ্যাপ ECINET-এও প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকা।...More
নাম না থাকা ভোটারদের অভিযোগ নিতে আজ থেকেই বুথে BLO-রা। বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের সাউথ ক্যালকাটা গার্লস কলেজে অপেক্ষায় BLO-রা। অভিযোগ নেওয়ার অপেক্ষায় ৫টা বুথের BLO-রা।
জীবিত থেকেও বাদের তালিকায় তৃণমূল কাউন্সিলর? খসড়া ভোটার তালিকায় 'মৃত' ডানকুনির তৃণমূল কাউন্সিলর! 'কেন মৃত ভোটার হিসেবে খসড়া ভোটার তালিকায় নাম?' দলবল নিয়ে শ্মশানে গিয়ে কমিশনকে আক্রমণে তৃণমূল কাউন্সিলর।
নিজের নাম ভোটার তালিকায় আছে কিনা জানতে নির্বাচনের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে কমিশন। তালিকায় নাম আছে কি না জানতে ক্লিক করুন voters.eci.gov.in-এ। মোবাইলে ECINET অ্যাপ ডাউনলোড করে, এপিক নম্বর দিয়েও নাম রয়েছে কি না জানতে পারবেন। পাশাপাশি, নতুন একটি ওয়েবসাইটের লিঙ্কও দিয়েছে কমিশন, electoralsearch.eci.gov.in/.
মুখ্যমন্ত্রীর ভবানীপুর কেন্দ্রের মিত্র ইনস্টিটিউশনের ২০৭ নম্বর বুথে বাদ নাম পড়ল ১২৭ জনের। ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভবানীপুর ব্রাঞ্চে বাদ পড়ল ১২৭ জনের নাম। শুভেন্দু অধিকারীর কেন্দ্রে ৭৯ নম্বর বুথে বাদ পড়ল ১১ জনের নাম। নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের নন্দনায়কবাড় প্রাইমারি স্কুলে বাদ পড়ল ১১ জনের নাম।
SIR-এর পর পূর্ণাঙ্গ খসড়া তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের। প্রতি বুথে কতজন অনুপস্থিত, কতজন মৃত ভোটার ও কতজন স্থানান্তরিত, তাঁদের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। বাদের তালিকা প্রকাশের পর কারও কোনও অভিযোগ থাকলে আধার কার্ড নিয়ে গিয়ে যোগাযোগ করা যাবে কমিশনে। এই খসড়া তালিকা ও নাম বাদের তালিকা নিয়ে BLO-রা থাকবেন নিজস্ব বুথে। যাঁরা অনুমারেশন ফর্ম ফিলআপ করেছেন, তাঁদের সকলের নাম থাকবে খসড়া তালিকায়। তবে এই খসড়া তালিকায় ৩ ভাগে ম্যাপিং হয়েছে, প্রোজেনি ম্যাপিং, সেলফ ম্যাপিং এবং নো ম্যাপিং। প্রোজেনি ও সেলফ ম্যাপিংং-এ নাম থাকা ভোটারদের শুনানিতে ডাকার সম্ভাবনা কম। নো ম্যাপিংয়ে নাম থাকলে ডাকা হবে শুনানিতে। BLO মারফত জানা যাবে, কাদের শুনানিতে ডাকা হবে।
কেন নাম বাদ গেল, এই প্রথম তা জানা যাচ্ছে। বিহারের ক্ষেত্রে যা হয়নি, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে করল নির্বাচন কমিশন। আলাদা একটি তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, যাতে লেখা রয়েছে, কেন নাম নেই। নামের পাশে মৃত, অনুপস্থিত,ডুপ্লিকেট এমন কারণ উল্লেখ করা রয়েছে। কোনও ভোটার এসে জানাতে পারেন তিনি অনুপস্থিত ছিলেন। সেক্ষেত্রে BLO-দের সাহায্য় করতে হবে। কোনও মৃত ব্যক্তির নাম ভোটার তালিকায় উঠে থাকলে, সেক্ষেত্রেও অভিযোগ জানাতে পারবেন।
SIR চলবে, যা সম্পূর্ণ ভাবেই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। কমিশন দায়িত্ব নিয়ে যেভাবে করছে, আমার মনে হয় সেটা সঠিক প্রক্রিয়া। SIR হওয়া উচিত। SIR হলে সঠিক তথ্য় উঠে আসবে যে বাংলায় কত জন ভোটার রয়েছেন। নাগরিকত্ব নিয়ে কারও সমস্যা নেই। সকলকেই নাগরিকত্ব দেবে ভারত সরকার। এখন সেটা সময়ের অপেক্ষা। একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। অল্প সময়ের মধ্যে দেওয়া সম্ভব নয়। কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে অবশ্যই নাগরিকত্বের বিষয়টি দেখা হবে। নাগরিকত্ব থাকলে ভোটার তালিকায় নাম থাকা স্বাভাবিক। এখন কত কী বাদ যাবে, তা দেখার বিষয়। তবে কারও কিছু ভয়ের নেই: শান্তনু ঠাকুর।
খসড়া তালিকায় ৫৮ লক্ষ ২০ হাজার ৮৯৮জনের নাম বাদ। খসড়া তালিকায় নিখোঁজ ভোটার: ১২ লক্ষ ২০ হাজার ৩৮। খসড়া তালিকায় মৃত ভোটার: ২৪ লক্ষ ১৬ হাজার ৮৫২। খসড়া তালিকায় স্থানান্তরিত ভোটার: ১৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৭৬। খসড়া তালিকায় ভুয়ো ভোটার: ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ৩২৮।
BLO-র কাছেও মিলবে খসড়া ভোটার তালিকা। ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত জানানো যাবে তালিকা সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ। যেগুলো খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে ডাকা হবে শুনানিতে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, আজ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খসড়া ভোটার তালিকা সংক্রান্ত শুনানি এবং ভেরিফিকেশন চলবে। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
প্রতীক্ষার অবসান, প্রকাশিত হল খসড়া ভোটার তালিকা। নির্বাচনের কমিশনের অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে খসড়া তালিকা। voters.eci.gov.in এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করলেই মিলবে তালিকা। কমিশনের অ্যাপ ECINET-এও প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকা। GOOGLE PLAY STORE বা APP স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে ECINET অ্যাপ।
খসড়া তালিকায় নাম না থাকলে, অর্থাৎ বাদ যাওয়ার তালিকায় নাম থাকলে কী করবেন? তালিকা সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ জানানো যাবে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে শুনানিতে ডাকা হবে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি অবধি শুনানি এবং ভেরিফিকেশন চলবে। ১৪ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে।
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর এবার শুনানির প্রস্তুতি কমিশনের। আজ থেকেই শুনানির জন্য বুথে বাধ্যতামূলকভাবে বসতে হবে BLO-দের।
আজ থেকে ১৫ জানুয়ারি এক মাস BLO-দের বসতে হবে সংশ্লিষ্ট বুথে। জেলায় জেলায় স্কুলের রুম চেয়ে চিঠি জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের। স্কুলের রুমেই অভিযোগ বা আপত্তি BLO-কে জানাতে পারবেন ভোটাররা।
মোট ৫৮ লক্ষ ২০ হাজার ৮৯৮ জনের নাম বাদ গিয়েছে। এর মধ্যে মৃত ভোটারের সংখ্যা ২৪ লক্ষ ১৬ হাজার ৮৫৪। নিখোঁজ ভোটার ১২ লক্ষ ২০ হাজার ৩৮ জন। স্থানান্তরিত ভোটার ১৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৭৬ জন। ভুয়ো বা ডুপ্লিকেট ভোটারের সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ৩২৮। অন্যান্য ৫৭ হাজার ৬০৪। ৩০ লক্ষ আনম্যাপড নাম আছে, যাঁদের শুনানিতে ডাকা হবে। আজ থেকেই শুনানির জন্য বসতে হবে BLO-দের।
১ কোটি ৬৭ লক্ষের শুনানি হতে পারে। BLO-রা দরজায় দরজায় গিয়ে নোটিস দেবেন। তথ্যের ভিত্তিতে কাউকে ডাকার প্রয়োজন মনে হলে ডাকা হবে। অভিযোগ অনুযোগ জানানো যাবে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। ১৪ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত পাবে। এখনও পর্যন্ত ৫৮ লক্ষের বেশি ভোটারের নাম বাদ গিয়েছে। এঁদের মধ্যে কেউ মৃত, কেই স্থানান্তরিত, কেউ নিখোঁজ, কেউ আবার ডুপ্লিকেট ভোটার।
BLO-র কাছেও মিলবে খসড়া ভোটার তালিকা। ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত জানানো যাবে তালিকা সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ। যেগুলো খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে ডাকা হবে শুনানিতে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, আজ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খসড়া ভোটার তালিকা সংক্রান্ত শুনানি এবং ভেরিফিকেশন চলবে। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
SIR-এর পর যাঁদের নাম বাদ গিয়েছে, সাতসকালে সেই তালিকা প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। তালিকা পাওয়া যাচ্ছে https://www.eci.gov.in এবং https://ceowestbengal.wb.gov.in/asd_sir -এ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মোট ৫৮ লক্ষ ২০ হাজার ৮৯৮ জনের নাম বাদ গিয়েছে।
খসড়া তালিকায় নাম না থাকলে, অর্থাৎ বাদ যাওয়ার তালিকায় নাম থাকলে কী করবেন? তালিকা সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ জানানো যাবে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে শুনানিতে ডাকা হবে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি অবধি শুনানি এবং ভেরিফিকেশন চলবে। ১৪ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে।