জয়ন্ত রায়, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাস থেকে পড়ে গিয়ে সেই বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। ঘটনাটি ঘটেছে মহেশতলা (Maheshtala) পৌরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের সারেঙ্গাবাদ (Sarengabad) সরকারি আবাসনের সামনে। সূত্রের খবর, এদিন দুপুরে আনুমানিক ২.৩০টার সময়ে বেসরকারি বাসে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফেরার সময় ব্য়ালান্স হারিয়ে বাস থেকে পড়ে যান সেই ব্যক্তি। এরপরই বাসের চাকায় পিষ্ট হন তিনি। বজবজ ট্রাঙ্ক রোডের ওপর থেকে আহত সেই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে মহেশতলা থানার পুলিশ দ্রুত স্থানীয় বজবজ ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যান। এরপরই কর্ত্যবরত চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃত ব্যক্তির নাম সন্দীপ বিশ্বাস। বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। পরিবারে তাঁর স্ত্রী ছাড়াও রয়েছেন এক ছেলে ও মেয়ে। 


জানা গিয়েছে, মোল্লার গেটের কাছে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন সন্দীপ। বাড়ির সামনেই এই ধরনের দুর্ঘটনায় মৃত্যুতে কার্যত শোকের ছায়া এলাকায়। মহেশতলা থানার পুলিশ আজই দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।


ফের অশান্ত মুর্শিদাবাদ


পঞ্চায়েত ভোটের (panchayat election) আগে ফের অশান্ত মুর্শিদাবাদ (murshidabad irritation)। অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন তৃণমূল নেতা। রানিনগরে তৃণমূল নেতা খুনের পরের দিনই নওদায় আরেক নেতার উপরে হামলার (TMC Leader Attacked) অভিযোগ। মধুপরে তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানকে লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ। 


কী ঘটেছিল?
অভিযোগ, নওদার মধুপুরে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয়েছে। তৃণমূল নেতা সেলিম রেজাকে লক্ষ্য করে বোমাবাজি ওঠে এদিন। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পান ওই নেতা। কিন্তু নেতার উপর হামলার নেপথ্যে কারা? এখনও ধোঁয়াশা কাটেনি। এর আগেও মুর্শিদাবাদে এক তৃণমূল নেতার খুন নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছিল। নদিয়ার সেই তৃণমূল নেতা খুনে এক সপ্তাহের মধ্যেই অবশ্য ৪ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। 


নতুন যা ঘটল...
গত ২৪ নভেম্বর ছেলের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নওদায় খুন হন পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী ও নদিয়ার তৃণমূল নেতা মতিরুল ইসলাম ।খুনের ঘটনায় প্রথমেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ উঠেছিল। দেহরক্ষীর সামনেই নদিয়ার ওই নেতাকে খুন করা হয়েছিল বলে শোনা যায়। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, দলের নেতার বিরুদ্ধেই হামলার অভিযোগ ওঠে। প্রাথমিক ভাবে শোনা যায়, ইটভাটার বখরা নিয়ে বিবাদে খুন করা হয় মতিরুল ইসলামকে।