Hooghly Weather Update: আজ ১৬ জুলাই, ২০২৩- রবিবার, হুগলি জেলার আবহাওয়া সারাদিন (Hooghly Weather Today) কেমন রয়েছে দেখে নিন একনজরে। দক্ষিণবঙ্গের এই জেলায় আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Weather Forecast) রয়েছে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update) রয়েছে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার (Hooghly Weather Forecast) পরিমাণ প্রায় ১০০ শতাংশ (বাইরের আবহাওয়া)। আর ঘরের ভিতর অনুভূত হবে ৯৫ শতাংশ। সকাল থেকে মেঘলাই রয়েছে আকাশ। বিক্ষিপ্ত ভাবে কয়েক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দিনভর। সকালেই বেশ কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হয়েছে। হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে দিনে এবং রাতে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই এখন। রাতেও আকাশ মোটামুটি মেঘলাই থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বিক্ষিপ্ত ভাবেই বৃষ্টি হবে। অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে ভ্যাপসা গুমোট গরমে সারাদিনই হাঁসফাঁস অবস্থা থাকবে। আজ হুগলি জেলায় দিনের বেলায় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ২৪ কিলোমিটারের কাছাকাছি। আর রাতের বেলায় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ২২ কিলোমিটারের কাছাকাছি। আজ দিনে এবং রাতে বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের বেলায় দুপুরের পর বৃষ্টি একটু বাড়তে পারে। মেঘলা আবহাওয়া এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে ভ্যাপসা গুমোট গরম অনুভূত হবে।
সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত: আজ সূর্যোদয় (Sunrise) হয়েছে সকাল ৫টা ০০ মিনিটে। আর সূর্যাস্ত (Sunset) হবে বিকেল ৬টা ২৪ মিনিটে।
হুগলি জেলার ভৌগলিক অবস্থান (Hooghly Geographical Situation): কলকাতার উত্তর দিক থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে এবং বিখ্যাত নদী হুগলির পশ্চিম তীরে অবস্থিত হুগলি জেলা। এই নদীর নাম অনুসারেই জেলার নামকরণ হয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২০০ মিটার উপরে অবস্থিত এই জেলার পূর্বে রয়েছে হুগলি নদী অবস্থিত। হুগলির দক্ষিণে রয়েছে হাওড়া জেলা এবং উত্তরে বর্ধমান। এছাড়াও এর উত্তর-পশ্চিমে বাঁকুড়া জেলা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মেদিনীপুর জেলার অবস্থান। হুগলি জেলার চারটি উপবিভাগ রয়েছে। সেগুলি হল যথাক্রমে- চুঁচুড়া, শ্রীরামপুর, চন্দননগর এবং আরামবাগ। এই জেলার সদর দফতর অবস্থিত চুঁচুড়ায়।
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্তের ভ্রূকুটি
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হবে ১৬ জুলাই রবিবার। এই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ওড়িশা অভিমুখে অগ্রসর হবে বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। এর প্রভাব কতটা বাংলায় পড়বে তার দিকে নজর রাখছেন আবহবিদরা। আপাতত মৌসুমী অক্ষরেখাটি রাজস্থানের বিকানের নাড়নাউল, গ্বালিয়র, সাতনা, ডালটনগঞ্জ হয়ে শ্রীনিকেতনের উপর দিয়ে উপর দিয়ে গিয়ে পূর্ব দিকে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য মিজোরাম পর্যন্ত বিস্তৃত। এর ফলে দক্ষিণবঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা বা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে সব জেলাগুলিতেই।