বর্ধমান : পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম কৃষিপ্রধান জেলা পূর্ব বর্ধমান (Purba Burdwan)। ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল বর্ধমান ভেঙে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলা গঠিত হয়। পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রধান ফসল ধান। এছাড়াও পাট, আলু, আখ চাষ হয়। সবজি সহ অন্যান্য চাষও হয়। ফলে, এই জেলার আবহাওয়া কেমন থাকছে বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা রয়েছে কি না...তা আগাম জানার প্রয়োজন রয়েছে। দৈনন্দিন এই জেলার আগাম আবহাওয়া (Weather Forecast) জানা থাকলে, অনেক কিছুরই সুবিধা হবে। অন্যদিকে, শিল্পভিত্তিক পশ্চিম বর্ধমান (Paschim Burdwan) জেলাতেও রয়েছে কৃষিকাজ।


দেখে নেওয়া যাক পূর্ব বর্ধমানের (Purba Burdwan) আজকের আপডেট কী-


সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Maximum Temperature)- ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস


সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Minimum Temperature)- ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস


আবহাওয়ার প্রকৃতি (Nature of Weather)- মেঘলা আকাশ, বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা


বাতাস- ১৫ কিমি/ঘণ্টা


আর্দ্রতা - ৩১ শতাংশ


সূর্যোদয়- সকাল ৪টা ৫৬ মিনিট


সূর্যাস্ত- ৬টা ১৩ মিনিটে


দেখে নেওয়া যাক পশ্চিম বর্ধমানের আজকের আপডেট কী -


সর্বোচ্চ তাপমাত্র- ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরিষ্কার আকাশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার।


দেরিতে বর্ষা ?


প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যেই মাটি ভিজেছে বেশ কয়েক বার। তার পর থেকেই বর্ষার অপেক্ষায় দিন গোনা চলছে (Indian Monsoon)। কিন্তু চাতকের মতো বসে থাকাই সার, এ বছর বর্ষা দেরিতে আসবে বলে জানিয়ে দিল আবহাওয়া দফতর (IMD)। মঙ্গলবার ভারতীয় মৌসম বিভাগের তরফে এমনটাই জানানো হয়েছে। স্বভাবতই তাতে উদ্বেগ বেড়েছে। কারণ বর্ষা দেরিতে এলে গ্রীষ্ম আরও দীর্ঘায়িত হবে এবং তার জেরে জ্বালা ধরানো গরম বেশ কিছুদিন ভোগাবে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে (Monsoon Arrival)। 


মঙ্গলবার মৌসম ভবন জানিয়েছে, এ বছর বর্ষা ঢুকতে দেরি হবে। বিশেষ করে দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে কেরলে বৃষ্টি শুরু হতে সময় লাগবে। মৌসম ভবনের তরফে বলা হয়, "কেরলে বর্ষা  ঢুকতে ঢুকতে ৪ জুন হয়ে যাবে। চার দিন দেরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে আপাতত।" সাধারণত ১ জুন নাগাদই কেরল উপকূলে বৃষ্টি শুরু হয়। এ বার তাতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে বলে মনে করা হচ্ছে। 


তবে বর্ষা দেরিতে ঢুকলেও, বৃষ্টির অনুপাতে তেমব কোনও হেরফের হবে না বলে মনে করা হচ্ছে। কেরল এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপে পর পর দু'দিন  বৃষ্টি হলেই ভারসাম্য ফিরবে বলে দাবি আবহবিদদের। সোমবার IMD-র প্রধান এম মহাপাত্র জানান, সাত দিন পর্যন্ত দেরি হলেও চলতে পারে। এ ক্ষেত্রে চাষের কাজ এবং গোটা দেশের বৃষ্টির উপর তেমন প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা নেই।